জলফড়িং নমস্কার
শুভ বিজয়া
কৃপা শুভ বিজয়ার শুভেচ্ছা।
প্রশ্ন বলো পূজো কেমন কাটল?
উত্তর এবারের পুজো টা খুবই ভালো কেটেছে, আমি পুজোয় তেমন কোথাও একটা বেরোইনা, কিন্তু এবারে প্রায়
প্রতিদিন বেরিয়েছি
প্রচুর আনন্দ করেছি
প্রশ্ন পোস্ট দেখেছিলাম তুমি ষষ্ঠী র দিন কেনা কাটা করেছ এটা সত্যি?
উত্তর হ্যাঁ ষষ্ঠীর দিন দুপুরে ঠাকুর দেখতে বেরিয়ে জুতো আর একটা কুর্তি কিনেছি। বাঙালি রা ষষ্ঠীর দিনই কেনাকাটা করে নইলে কিসের বাঙালি
হাসি
প্রশ্ন পুজোয় যদি কেউ বলত যে আপনাকে দেখে ক্রাশ খেয়েছি তোমার উত্তর কি হবে?
উত্তর লজ্জা পেতাম। থ্যাংকিউ বলে কেটে পড়তাম🙈 ক্রাশ খাওয়া ভালো তো, ক্রাশ খেলে মন ফ্রেশ থাকে, আর মন ভালো থাকলে শরীর ভালো থাকে
প্রশ্ন তোমার একটা ছবিতে 10 মিনিটে 500 লাইক এটা উপভোগ করো?
উত্তর কোনোদিন পড়েনি, বাজে কথা। 300 বা 350 পড়ে। হ্যাঁ খুবই ভালো লাগে, সবাই চায় মানুষের মনে জায়গা পেতে, আমার ছবিতে যাঁরা লাইক করেন তাঁরা আমায় ভালোবাসেন পছন্দ করেন তাইতো লাইক করেন। এটা তো উপভোগ করারই বিষয়
প্রশ্ন সোশ্যাল মিডিয়াড় অনেক কেই তুমি ব্যক্তিগত ভাবে চেনো তারা বাস্তব জীবনে কতটা আলাদা?
উত্তর আমরা সবাই ব্যক্তিগত জীবনে আলাদা, আমি নিজেও। ফেসবুক সত্যি সত্যি ফেকবুক, এখানে সবাই প্রিটেন্ড করে, প্রতি মুহূর্তে সবার কাছে ভালো হয়ে থাকার অভিনয়। আর এই অভিনয় টা খারাপ কিছু নয়। আমি বাইরের লোকদের দেখাবোই বা কেন যে আমি আদৌ কেমন! কোনো দরকার নেই তো
প্রশ্ন তোমার ছোটো বেলার পুজো টা কেমন কেটেছে?
উত্তর তখন একটা আলাদাই পরিবেশ ছিল, এত ঝুটঝামেলা এত প্রেসার এত বোঝা নিতে হতো না। পুজো বলতে তখন স্কুলের ছুটি বুঝতাম, জমিয়ে খাওয়াদাওয়া বুঝতাম, নতুন জামার গন্ধ, বাবার সাথে। ঘুরতে যাওয়া, ঠাকুর দেখা, বান্ধবীর বাড়ি সারাদিন কাটানো, গল্প করা বুঝতাম। তখন পুজোর একটা গন্ধ ছিল, বয়স বাড়ার সাথে সাথে পুজোর গন্ধটা ফিকে হয়ে যাচ্ছে কেমন
প্রশ্ন তোমার যে এতো জনপ্রিয়তা বাড়ির লোকের অনুভূতি কেমন?
উত্তর কেউ কিছু জানেনা। তারমানে কোনো জনপ্রিয়তা নেই আদতে। কারণ কেউ নিজে মুখে বলে না সে কতটা জনপ্রিয়। আমার বাড়ির লোক যেদিন টের পাবে যেদিন ফলাও করে খবরের ফ্রন্ট পেজে আমায় নিয়ে খবর ছাপা হবে এবং অবশ্যই তা ভালো, তখন বিশ্বাস করবো যে হ্যাঁ আমি জনপ্রিয়। ফেসবুকে অনেকেই জনপ্রিয়, আর এই জনপ্রিয়তা আজ আছে কাল নেই। তাই ফেসবুকের বাইরে বেরিয়ে আমি কাজ করতে চাই এবং জনপ্রিয় হতে চাই।
প্রশ্ন বাড়ি থেকে এই চাপ টা আসেনি যে সরকারি চাকরি করতে হবে?
উত্তর এখন মনে হচ্ছে চাকরি করাটা দরকার, এখন খুঁজছি।
প্রশ্ন
তোমাকে আমরা বহু ভাবে দেখেছি কিনতু শাড়ি তে দেখিনি তুমি কি শাড়ি পড়তে ভালোবাসনা?
উত্তর খুব ভালোবাসি, কিন্তু পারিনা পরতে, শাড়ি পরে হাঁটতে পারিনা, আসলে সেভাবে কোনোদিনও চেষ্টাও করিনি, এত তাড়াহুড়ো করে বেরোই সব জায়গায়। তবে ইচ্ছে আছে , আশা করি খুব তাড়াতাড়ি শাড়ি পরে ছবি দেবো।
প্রশ্ন লেখিকা কৃপা বসু আর অভিনেত্রী কৃপা বসু কোন টা কে এগিয়ে রাখবে?
উত্তর লেখিকা অবশ্যই। অভিনেত্রী হতে চাইনা।
প্রশ্ন
তোমার নতুন ছবি one day র গল্প সম্পর্কে একটু বলো।
উত্তর
কদিন পরেই রিলিজ করবে, আমি চাই সবাই দেখুক ও নিরপেক্ষ মতামত দিক। এখন শুধু এটুকু বলতে পারি মিষ্টি প্রেমের গল্প কিন্তু জরাসা হটকে
প্রশ্ন এটা তোমার প্রথম কাজ নায়িকা হিসেবে কতোটা challenge র ছিল?
উত্তর না না এর আগেও কাজ করেছি। এখনো পর্যন্ত চ্যালেঞ্জিং রোলের মুখোমুখি হইনি
আমার কাছে সহজ ছিল
প্রশ্ন
এর আগে side roll ছিল এটা main দায়িত্ব কি সত্যি বেড়ে যায়?
উত্তর হ্যাঁ তা বাড়ে। সবাই দেখবে একটা মানুষকে, ভেতর ভেতরে একট ভয় কাজ করে
প্রশ্ন তোমার বই কবে বেরচ্ছে?
উত্তর জানিনা, এখন ইচ্ছে নেই।
প্রশ্ন ফিল্ম টা পুজোর সময় রিলিজ হলে ভাল হতো না?
উত্তর
না না তখন সবাই পুজো নিয়ে মেতে ছিল। এটাই পারফেক্ট টাইম
প্রশ্ন এরপর হতে আর কি কি কাজ আছে?
উত্তর কিছু কাজ আছে, দেখা যাক কবে শুরু হয়
প্রশ্ন ফিল্ম এ তোমার character টা র নাম কি?
উত্তর আদর।
প্রশ্ন আদরের থেকে কৃপা কতটা আলাদা?
উত্তর আদর আর কৃপার কিছু কিছু জায়গায় মিল আছে আবার কিছু কিছু জায়গায় অমিল।
আদর বাড়ির লোকের কাছে হার মেনে তার প্রেমিককে অস্বীকার করে, কৃপা সেটা করতো না। আবার আদর আর কৃপা দুজনেই চটজলদি ডিসিশন নেয় তা সে ঠিক হোক বা ভুল
প্রশ্ন এরপর যদি কোনো ফিল্ম এ র প্রস্তাব আসে করবে?
উত্তর হ্যাঁ ভালো কাজ পেলে গল্প স্ট্রং হতে হবে
প্রশ্ন শেষ প্রশ্ন
দ্রাঘিমা ও প্রত্নবালিকা র কোন কবিতা টি প্রিয়?
উত্তর নিজের বই তো, সবগুলোই। তবে বেশি ভালো লাগে: বাবা তোমাকে, এবং আমার একটি মেয়ে ছিল
শুভেচ্ছা তোমাকে আর জ্লফরিং কে সময় দেওয়ার জন্য ধন্যবাদ
অনেক অনেক শুভেচ্ছা ও ভালোবাসা এই পত্রিকাকে। পত্রিকার বয়স দীর্ঘজীবি হোক
শুভ বিজয়া
কৃপা শুভ বিজয়ার শুভেচ্ছা।
প্রশ্ন বলো পূজো কেমন কাটল?
উত্তর এবারের পুজো টা খুবই ভালো কেটেছে, আমি পুজোয় তেমন কোথাও একটা বেরোইনা, কিন্তু এবারে প্রায়
প্রতিদিন বেরিয়েছি
প্রচুর আনন্দ করেছি
প্রশ্ন পোস্ট দেখেছিলাম তুমি ষষ্ঠী র দিন কেনা কাটা করেছ এটা সত্যি?
উত্তর হ্যাঁ ষষ্ঠীর দিন দুপুরে ঠাকুর দেখতে বেরিয়ে জুতো আর একটা কুর্তি কিনেছি। বাঙালি রা ষষ্ঠীর দিনই কেনাকাটা করে নইলে কিসের বাঙালি
হাসি
প্রশ্ন পুজোয় যদি কেউ বলত যে আপনাকে দেখে ক্রাশ খেয়েছি তোমার উত্তর কি হবে?
উত্তর লজ্জা পেতাম। থ্যাংকিউ বলে কেটে পড়তাম🙈 ক্রাশ খাওয়া ভালো তো, ক্রাশ খেলে মন ফ্রেশ থাকে, আর মন ভালো থাকলে শরীর ভালো থাকে
প্রশ্ন তোমার একটা ছবিতে 10 মিনিটে 500 লাইক এটা উপভোগ করো?
উত্তর কোনোদিন পড়েনি, বাজে কথা। 300 বা 350 পড়ে। হ্যাঁ খুবই ভালো লাগে, সবাই চায় মানুষের মনে জায়গা পেতে, আমার ছবিতে যাঁরা লাইক করেন তাঁরা আমায় ভালোবাসেন পছন্দ করেন তাইতো লাইক করেন। এটা তো উপভোগ করারই বিষয়
প্রশ্ন সোশ্যাল মিডিয়াড় অনেক কেই তুমি ব্যক্তিগত ভাবে চেনো তারা বাস্তব জীবনে কতটা আলাদা?
উত্তর আমরা সবাই ব্যক্তিগত জীবনে আলাদা, আমি নিজেও। ফেসবুক সত্যি সত্যি ফেকবুক, এখানে সবাই প্রিটেন্ড করে, প্রতি মুহূর্তে সবার কাছে ভালো হয়ে থাকার অভিনয়। আর এই অভিনয় টা খারাপ কিছু নয়। আমি বাইরের লোকদের দেখাবোই বা কেন যে আমি আদৌ কেমন! কোনো দরকার নেই তো
প্রশ্ন তোমার ছোটো বেলার পুজো টা কেমন কেটেছে?
উত্তর তখন একটা আলাদাই পরিবেশ ছিল, এত ঝুটঝামেলা এত প্রেসার এত বোঝা নিতে হতো না। পুজো বলতে তখন স্কুলের ছুটি বুঝতাম, জমিয়ে খাওয়াদাওয়া বুঝতাম, নতুন জামার গন্ধ, বাবার সাথে। ঘুরতে যাওয়া, ঠাকুর দেখা, বান্ধবীর বাড়ি সারাদিন কাটানো, গল্প করা বুঝতাম। তখন পুজোর একটা গন্ধ ছিল, বয়স বাড়ার সাথে সাথে পুজোর গন্ধটা ফিকে হয়ে যাচ্ছে কেমন
প্রশ্ন তোমার যে এতো জনপ্রিয়তা বাড়ির লোকের অনুভূতি কেমন?
উত্তর কেউ কিছু জানেনা। তারমানে কোনো জনপ্রিয়তা নেই আদতে। কারণ কেউ নিজে মুখে বলে না সে কতটা জনপ্রিয়। আমার বাড়ির লোক যেদিন টের পাবে যেদিন ফলাও করে খবরের ফ্রন্ট পেজে আমায় নিয়ে খবর ছাপা হবে এবং অবশ্যই তা ভালো, তখন বিশ্বাস করবো যে হ্যাঁ আমি জনপ্রিয়। ফেসবুকে অনেকেই জনপ্রিয়, আর এই জনপ্রিয়তা আজ আছে কাল নেই। তাই ফেসবুকের বাইরে বেরিয়ে আমি কাজ করতে চাই এবং জনপ্রিয় হতে চাই।
প্রশ্ন বাড়ি থেকে এই চাপ টা আসেনি যে সরকারি চাকরি করতে হবে?
উত্তর এখন মনে হচ্ছে চাকরি করাটা দরকার, এখন খুঁজছি।
প্রশ্ন
তোমাকে আমরা বহু ভাবে দেখেছি কিনতু শাড়ি তে দেখিনি তুমি কি শাড়ি পড়তে ভালোবাসনা?
উত্তর খুব ভালোবাসি, কিন্তু পারিনা পরতে, শাড়ি পরে হাঁটতে পারিনা, আসলে সেভাবে কোনোদিনও চেষ্টাও করিনি, এত তাড়াহুড়ো করে বেরোই সব জায়গায়। তবে ইচ্ছে আছে , আশা করি খুব তাড়াতাড়ি শাড়ি পরে ছবি দেবো।
প্রশ্ন লেখিকা কৃপা বসু আর অভিনেত্রী কৃপা বসু কোন টা কে এগিয়ে রাখবে?
উত্তর লেখিকা অবশ্যই। অভিনেত্রী হতে চাইনা।
প্রশ্ন
তোমার নতুন ছবি one day র গল্প সম্পর্কে একটু বলো।
উত্তর
কদিন পরেই রিলিজ করবে, আমি চাই সবাই দেখুক ও নিরপেক্ষ মতামত দিক। এখন শুধু এটুকু বলতে পারি মিষ্টি প্রেমের গল্প কিন্তু জরাসা হটকে
প্রশ্ন এটা তোমার প্রথম কাজ নায়িকা হিসেবে কতোটা challenge র ছিল?
উত্তর না না এর আগেও কাজ করেছি। এখনো পর্যন্ত চ্যালেঞ্জিং রোলের মুখোমুখি হইনি
আমার কাছে সহজ ছিল
প্রশ্ন
এর আগে side roll ছিল এটা main দায়িত্ব কি সত্যি বেড়ে যায়?
উত্তর হ্যাঁ তা বাড়ে। সবাই দেখবে একটা মানুষকে, ভেতর ভেতরে একট ভয় কাজ করে
প্রশ্ন তোমার বই কবে বেরচ্ছে?
উত্তর জানিনা, এখন ইচ্ছে নেই।
প্রশ্ন ফিল্ম টা পুজোর সময় রিলিজ হলে ভাল হতো না?
উত্তর
না না তখন সবাই পুজো নিয়ে মেতে ছিল। এটাই পারফেক্ট টাইম
প্রশ্ন এরপর হতে আর কি কি কাজ আছে?
উত্তর কিছু কাজ আছে, দেখা যাক কবে শুরু হয়
প্রশ্ন ফিল্ম এ তোমার character টা র নাম কি?
উত্তর আদর।
প্রশ্ন আদরের থেকে কৃপা কতটা আলাদা?
উত্তর আদর আর কৃপার কিছু কিছু জায়গায় মিল আছে আবার কিছু কিছু জায়গায় অমিল।
আদর বাড়ির লোকের কাছে হার মেনে তার প্রেমিককে অস্বীকার করে, কৃপা সেটা করতো না। আবার আদর আর কৃপা দুজনেই চটজলদি ডিসিশন নেয় তা সে ঠিক হোক বা ভুল
প্রশ্ন এরপর যদি কোনো ফিল্ম এ র প্রস্তাব আসে করবে?
উত্তর হ্যাঁ ভালো কাজ পেলে গল্প স্ট্রং হতে হবে
প্রশ্ন শেষ প্রশ্ন
দ্রাঘিমা ও প্রত্নবালিকা র কোন কবিতা টি প্রিয়?
উত্তর নিজের বই তো, সবগুলোই। তবে বেশি ভালো লাগে: বাবা তোমাকে, এবং আমার একটি মেয়ে ছিল
শুভেচ্ছা তোমাকে আর জ্লফরিং কে সময় দেওয়ার জন্য ধন্যবাদ
অনেক অনেক শুভেচ্ছা ও ভালোবাসা এই পত্রিকাকে। পত্রিকার বয়স দীর্ঘজীবি হোক
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন