♦ EXCLUSIVE ANUBRATA ♦
লেখিকা অনুব্রতা'র জন্ম কলকাতায় ১৯৯৩-র ১৮ই জানুয়ারি। পিতা সুব্রত গুপ্ত আর মাতা রুমি গুপ্ত।
_______♥________
প্রথমেই জলফড়িং ওয়েব ম্যাগের পক্ষ থেকে তোমাকে জানাই নমস্কার।
~অনুব্রতা:- নমস্কার।অনেক ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা।
---------------------♥---------------------
একটা কবিতাকে একটা নাম দিয়ে দিলেই কেন জানি মনে হয় গলা টিপে ধরছি।
আর কবিতার তো অনেক নাম তাই না?
---------------------♥----------------------
১.) অনুব্রতা গুপ্ত ছিল একটা সাধারণ ফেসবুক অ্যাকাউন্ট আর পাঁচজনের মতো,তারপর হঠাৎ করেই তুমি জনপ্রিয়, তকমা লাগলো কবি অনুব্রতা।এই সময়টা ঠিক কখন?
উ:- আমি প্রথম থেকেই লেখালিখি করেছি।তখন পাঠক কম ছিলো।তারপর চোখে পড়েছি,মনে পড়েছি তার ফলাফল আজকে।
২.) অনুব্রতা গুপ্তের নাম "কৃত্তিবাস" জানেনা, জানেনা "দেশ" কিন্তু নাম জানে অনেক মানুষ। আমরা কি দেখতে পাবো কৃত্তিবাসের পাতায় কবি অনুব্রতাকে?
উ:- হুম নিশ্চয়ই আশা রাখি।
৩.) লেখালেখি শুরু কখন থেকে? প্রথম লেখার নাম মনে আছে?
উ:- নাহ নাম মনে নেই।নাম দিয়ে খুব কম লিখতাম তখন।একটা কবিতাকে একটা নাম দিয়ে দিলেই কেন জানি মনে হয় গলা টিপে ধরছি।
আর কবিতার তো অনেক নাম তাই না?
৪.) এই যে লেখালেখি তারপর এতো ভালোবাসা মানুষের কাছে পাও, এই উপলব্ধিটা কেমন?
উ:- আপ্লুত হই।মুগ্ধ হই।
মাথা নুইয়ে আসে এই ভালোবাসাদের কাছে।
৫.) তোমার লেখা বই আসবে শুনেছি সেটা নিয়ে একটু বলো আমাদের?
উ:- হুম আশা রাখছি।কাজ চলছে।সন্তানের (বইয়ের) এক হাতে তুলে দিয়েছি আগুন আর এক হাতে প্রেম।পাঠক তো ধ্বংস হবেই 😃
৬.) অনেকেই ফেসবুকে লিখছে তাদের মধ্যে তোমার পছন্দের কবির নাম?
উ:- অনেক আছে। ♥
৭.)অনুব্রতার চোখে লেখিকা কৃপা বসু?
উ:- হুম পড়েছি। ভালো লাগে।
৮.) তোমার কী মনে হয় যতজন লাইক দেয় ততোজনই তোমার লেখা পড়ে?
উ:- আমি বিশ্বাসীর দলে।
৯.)"মেসবালক" এটা অনুব্রতার কলম জাদু, এরপর আর সেরকম কোনো লেখা?
উ:- অনেক লিখেছি।এক একটা লেখা একেকজনকে স্পর্শ করে।
১০.) ভবিষ্যৎ-এ কি করতে চাও? (লেখালেখি বিষয়ক)
উ:- আরো লিখতে চাই।
আরো আরো বই প্রকাশ করতে চাই পাঠক চাইলে।
১১.) আজকের দিনে দাঁড়িয়ে যারাই কলম ধরে ফেসবুকে তারাই শ্রীজাত-র মতো করে লিখছে,এটাই শুনতে দেখি। তোমার কী মনে হয়?
উ:- ভালোবাসার মানুষদের প্রভাব তো পড়েই।না বুঝেই।তবে সেটাই সব নয়।আসলে মন ও মনন মিলে মিশে কালির ভেতর দিয়ে ফোটে।
১২.)তুমি যেসমস্ত লেখা গুলো লেখ ওগুলো না লিখে যদি তুমি গাছেদের কথা লেখ তাহলে কী একই রকম শেয়ার, কমেন্ট, লাইক পাবে?
উ:- গাছেদের কথা তো আমার বহু লেখায় আছে।লেখা হৃদয়স্পর্শী হলে মানুষ নিশ্চয়ই পড়বে।আর এই "লাইক কমেন্টস শেয়ার" তার পরিচায়ক মাত্র।
১৩.) লেখিকা অনুব্রতা পছন্দ নাকি শুধু অনুব্রতা পছন্দ?
উ:- অনুব্রতা তো লেখিকার মধ্যে দিয়েই... লেখা তো একটা বোধ,চিন্তনের প্রকাশ।ছাপ তো মানুষেও রয়ে যায়..
-------------------♥----------------------
------------------♥-----------------------
১৪.) বিয়ের পর অনেক স্বামিই ফেসবুক মেনে নেননা, এখানে তোমার husband সেটা করেননি, কি বলবে তাকে নিয়ে?
উ:- কখনওই করেনি।আমিও তো করিনি।বিয়ে তো দুজনেরই।কিন্তু মেনে নেওয়ার সময় শুধু বরদের মেনে নেওয়া না নেওয়াকেই হাইলাইট করা হয়। not fair.হাহা 😃
ও সবসময় এনকারেজ করে।A l W A Y S..
১৫.) বারবার তোমাকে বলতে দেখেছি ছোটো বয়সের প্রেমে বড়োরা পড়তে পারে, সত্যিই কী পারে?
উ:- অবশ্যই।অল্পবয়সী ছেলেটি হলো নরম রোদ্দুর আর বেশি বয়েসী মেয়েটি হলো প্রাপ্তবয়স্ক ছায়া 😊
১৬.) প্রতিদিনই কিছু না কিছু লেখো নাকি ওয়েট করো?
উ:- লেখাটা নেশার মতো।কখনো হুহু করে আসে কখনো খাঁখাঁ খালি লাগে।
১৭.) তোমার লেখার সাথে ছবি থাকে, কখনও মনে হয়েছে এই ছবিটার জন্যই লেখাটা বেরিয়ে এলো নইলে আসত না?
উ:- না তো।লেখার সাথে ছবি থাকেনা তো।এতো এতো লেখায় কটা ছবির সাথে?
মাঝে ইচ্ছে করেই চ্যালেঞ্জটা নিয়েছিলাম ছবির কথা আমি বলতে পারি কিনা! কাজটা সহজ নয় কিন্তু!
১৮.) অবসর কীভাবে কাটায় অনুব্রতা?
উ:- উমম।প্রচুর সিনেমা দেখি।বই পড়ি।ছবি আঁকি।হাতের কাজ।আবৃত্তি।নাচ।আমার এইসবই ভালোলাগে।আসলে সব শৈলীই তো মনের কথা বলে।ওটাই অবসর।ওটাই যাপন।
১৯.) আজকের দিনে দাঁড়িয়ে অনুব্রতার চোখে ব্লগের ভূমিকা কেমন?
উ:- বেশ জোড়ালো।প্রয়োজনীয়।
২০.) এই যে তুমি লেখো,ফেসবুকে দাও, তোমায় নিয়ে এতো মাতামাতি কখনও কোনো চাপ আসেনি বা আসেনা পরিবারগতভাবে বা অন্যরকম?
উ:- কিসের চাপ?
তবে মা একটু ভয় পায় কারণ জানে আমি মুখোশ পরতে পারিনা বরং খুলি (সমাজের)
২১.) আজ তুমি জনপ্রিয়, একদিন কবিতা লিখলে না শুধু দুটো শব্দ লিখলে, তোমার মনে হয় এই পোস্টটাও ব্যাপক ভাবে কমেন্ট,শেয়ারে ভোরে যাবে?
উ:- নাহ্।পাঠক তো বোকা নয়।তবে দুটো দামী শব্দ লিখতে পারলে ভরতেও পারে 😃
--------------------♥-------------------
-------------------♥---------------------
২২.) ফেসবুকে তোমার চোখে কে এমন আছে যে অনুব্রতার চেয়েও ভালো লেখে (প্রতিষ্ঠিত ছাড়া) ?
উ:- সবাই সবার মতো।আমার কোনো প্রতিযোগীতা নেই।একেকজনের এক একটা লেখা পড়ে মনে হয় "কী লিখেছে!"।
২৩.) তোমার কাছ থেকে কেড়ে নেওয়া হলো লেখার সামগ্রী, তুলে নেওয়া হলো সমস্ত বই , কীভাবে কাটবে তোমার?
উ:- ভাববো,ভাববো,ভাবা প্রাকটিস করবো 😊
২৪.) এতো জনপ্রিয় তুমি রাত্রে ঘুম আসে মনে হয় না ইস দেখি দেখি কতগুলো কমেন্ট পেলাম আর?
উ:- হেহেহে।নাহ এসব নিয়ে মাতামাতি নেই আমার।মুকুটের পালক ভাবিনা,পাথেয় ভাবি।
২৫.) হঠাৎ ঘুম ভেঙে দেখলে তোমার ফেসবুক অ্যাকাউন্ট আর নেই কী করবে?
উ:- কাঁদবো 😞
অনুব্রতা'র স্বাদ
প্রিয় রঙ:- এই মুহূর্তে সাদা।
প্রিয় পোশাক:- শাড়ি।
প্রিয় খাবার:- মায়ের হাতের রান্না।
প্রিয় কবি:- প্রিয় কবি নেই।অসংখ্য প্রিয় কবিতা আছে।
প্রিয় কবিতা :- শুভক্ষণ ( রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর)
প্রিয় অভিনেতা:- অনেকটা যীশু।খানিকটা পরমব্রত।বাকিটা ঋত্বিক। (বাংলায়)
প্রিয় সিনেমা :- পথেরপাঁচালি
প্রিয় শহর :- কলকাতা
প্রিয় গল্প :- কঙ্কাল রবীন্দ্রনাথের (অন্যতম প্রিয়)
প্রিয় গায়ক:- কবির সুমন ও অনেকে।
প্রিয় গান:- "দিল হ্যায় ছোটাসা" শুনলেই কান্না পায়।অদ্ভুত একটা innocence আছে।
রাত্রের তারা প্রিয় নাকি দুপুরের ঘুঘুর ডাক:- তারা।
তোমার চোখে রবি ঠাকুর:- মায়ের মতোই ভালো..
★------♥------★
শেষ বেলায়
---- নতুন প্রচেষ্টা।এগিয়ে চলুক।😊
লেখিকা অনুব্রতা'র জন্ম কলকাতায় ১৯৯৩-র ১৮ই জানুয়ারি। পিতা সুব্রত গুপ্ত আর মাতা রুমি গুপ্ত।
_______♥________
প্রথমেই জলফড়িং ওয়েব ম্যাগের পক্ষ থেকে তোমাকে জানাই নমস্কার।
~অনুব্রতা:- নমস্কার।অনেক ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা।
---------------------♥---------------------
একটা কবিতাকে একটা নাম দিয়ে দিলেই কেন জানি মনে হয় গলা টিপে ধরছি।
আর কবিতার তো অনেক নাম তাই না?
---------------------♥----------------------
১.) অনুব্রতা গুপ্ত ছিল একটা সাধারণ ফেসবুক অ্যাকাউন্ট আর পাঁচজনের মতো,তারপর হঠাৎ করেই তুমি জনপ্রিয়, তকমা লাগলো কবি অনুব্রতা।এই সময়টা ঠিক কখন?
উ:- আমি প্রথম থেকেই লেখালিখি করেছি।তখন পাঠক কম ছিলো।তারপর চোখে পড়েছি,মনে পড়েছি তার ফলাফল আজকে।
২.) অনুব্রতা গুপ্তের নাম "কৃত্তিবাস" জানেনা, জানেনা "দেশ" কিন্তু নাম জানে অনেক মানুষ। আমরা কি দেখতে পাবো কৃত্তিবাসের পাতায় কবি অনুব্রতাকে?
উ:- হুম নিশ্চয়ই আশা রাখি।
৩.) লেখালেখি শুরু কখন থেকে? প্রথম লেখার নাম মনে আছে?
উ:- নাহ নাম মনে নেই।নাম দিয়ে খুব কম লিখতাম তখন।একটা কবিতাকে একটা নাম দিয়ে দিলেই কেন জানি মনে হয় গলা টিপে ধরছি।
আর কবিতার তো অনেক নাম তাই না?
৪.) এই যে লেখালেখি তারপর এতো ভালোবাসা মানুষের কাছে পাও, এই উপলব্ধিটা কেমন?
উ:- আপ্লুত হই।মুগ্ধ হই।
মাথা নুইয়ে আসে এই ভালোবাসাদের কাছে।
৫.) তোমার লেখা বই আসবে শুনেছি সেটা নিয়ে একটু বলো আমাদের?
উ:- হুম আশা রাখছি।কাজ চলছে।সন্তানের (বইয়ের) এক হাতে তুলে দিয়েছি আগুন আর এক হাতে প্রেম।পাঠক তো ধ্বংস হবেই 😃
৬.) অনেকেই ফেসবুকে লিখছে তাদের মধ্যে তোমার পছন্দের কবির নাম?
উ:- অনেক আছে। ♥
৭.)অনুব্রতার চোখে লেখিকা কৃপা বসু?
উ:- হুম পড়েছি। ভালো লাগে।
৮.) তোমার কী মনে হয় যতজন লাইক দেয় ততোজনই তোমার লেখা পড়ে?
উ:- আমি বিশ্বাসীর দলে।
৯.)"মেসবালক" এটা অনুব্রতার কলম জাদু, এরপর আর সেরকম কোনো লেখা?
উ:- অনেক লিখেছি।এক একটা লেখা একেকজনকে স্পর্শ করে।
১০.) ভবিষ্যৎ-এ কি করতে চাও? (লেখালেখি বিষয়ক)
উ:- আরো লিখতে চাই।
আরো আরো বই প্রকাশ করতে চাই পাঠক চাইলে।
১১.) আজকের দিনে দাঁড়িয়ে যারাই কলম ধরে ফেসবুকে তারাই শ্রীজাত-র মতো করে লিখছে,এটাই শুনতে দেখি। তোমার কী মনে হয়?
উ:- ভালোবাসার মানুষদের প্রভাব তো পড়েই।না বুঝেই।তবে সেটাই সব নয়।আসলে মন ও মনন মিলে মিশে কালির ভেতর দিয়ে ফোটে।
১২.)তুমি যেসমস্ত লেখা গুলো লেখ ওগুলো না লিখে যদি তুমি গাছেদের কথা লেখ তাহলে কী একই রকম শেয়ার, কমেন্ট, লাইক পাবে?
উ:- গাছেদের কথা তো আমার বহু লেখায় আছে।লেখা হৃদয়স্পর্শী হলে মানুষ নিশ্চয়ই পড়বে।আর এই "লাইক কমেন্টস শেয়ার" তার পরিচায়ক মাত্র।
১৩.) লেখিকা অনুব্রতা পছন্দ নাকি শুধু অনুব্রতা পছন্দ?
উ:- অনুব্রতা তো লেখিকার মধ্যে দিয়েই... লেখা তো একটা বোধ,চিন্তনের প্রকাশ।ছাপ তো মানুষেও রয়ে যায়..
-------------------♥----------------------
------------------♥-----------------------
১৪.) বিয়ের পর অনেক স্বামিই ফেসবুক মেনে নেননা, এখানে তোমার husband সেটা করেননি, কি বলবে তাকে নিয়ে?
উ:- কখনওই করেনি।আমিও তো করিনি।বিয়ে তো দুজনেরই।কিন্তু মেনে নেওয়ার সময় শুধু বরদের মেনে নেওয়া না নেওয়াকেই হাইলাইট করা হয়। not fair.হাহা 😃
ও সবসময় এনকারেজ করে।A l W A Y S..
১৫.) বারবার তোমাকে বলতে দেখেছি ছোটো বয়সের প্রেমে বড়োরা পড়তে পারে, সত্যিই কী পারে?
উ:- অবশ্যই।অল্পবয়সী ছেলেটি হলো নরম রোদ্দুর আর বেশি বয়েসী মেয়েটি হলো প্রাপ্তবয়স্ক ছায়া 😊
১৬.) প্রতিদিনই কিছু না কিছু লেখো নাকি ওয়েট করো?
উ:- লেখাটা নেশার মতো।কখনো হুহু করে আসে কখনো খাঁখাঁ খালি লাগে।
১৭.) তোমার লেখার সাথে ছবি থাকে, কখনও মনে হয়েছে এই ছবিটার জন্যই লেখাটা বেরিয়ে এলো নইলে আসত না?
উ:- না তো।লেখার সাথে ছবি থাকেনা তো।এতো এতো লেখায় কটা ছবির সাথে?
মাঝে ইচ্ছে করেই চ্যালেঞ্জটা নিয়েছিলাম ছবির কথা আমি বলতে পারি কিনা! কাজটা সহজ নয় কিন্তু!
১৮.) অবসর কীভাবে কাটায় অনুব্রতা?
উ:- উমম।প্রচুর সিনেমা দেখি।বই পড়ি।ছবি আঁকি।হাতের কাজ।আবৃত্তি।নাচ।আমার এইসবই ভালোলাগে।আসলে সব শৈলীই তো মনের কথা বলে।ওটাই অবসর।ওটাই যাপন।
১৯.) আজকের দিনে দাঁড়িয়ে অনুব্রতার চোখে ব্লগের ভূমিকা কেমন?
উ:- বেশ জোড়ালো।প্রয়োজনীয়।
২০.) এই যে তুমি লেখো,ফেসবুকে দাও, তোমায় নিয়ে এতো মাতামাতি কখনও কোনো চাপ আসেনি বা আসেনা পরিবারগতভাবে বা অন্যরকম?
উ:- কিসের চাপ?
তবে মা একটু ভয় পায় কারণ জানে আমি মুখোশ পরতে পারিনা বরং খুলি (সমাজের)
২১.) আজ তুমি জনপ্রিয়, একদিন কবিতা লিখলে না শুধু দুটো শব্দ লিখলে, তোমার মনে হয় এই পোস্টটাও ব্যাপক ভাবে কমেন্ট,শেয়ারে ভোরে যাবে?
উ:- নাহ্।পাঠক তো বোকা নয়।তবে দুটো দামী শব্দ লিখতে পারলে ভরতেও পারে 😃
--------------------♥-------------------
-------------------♥---------------------
২২.) ফেসবুকে তোমার চোখে কে এমন আছে যে অনুব্রতার চেয়েও ভালো লেখে (প্রতিষ্ঠিত ছাড়া) ?
উ:- সবাই সবার মতো।আমার কোনো প্রতিযোগীতা নেই।একেকজনের এক একটা লেখা পড়ে মনে হয় "কী লিখেছে!"।
২৩.) তোমার কাছ থেকে কেড়ে নেওয়া হলো লেখার সামগ্রী, তুলে নেওয়া হলো সমস্ত বই , কীভাবে কাটবে তোমার?
উ:- ভাববো,ভাববো,ভাবা প্রাকটিস করবো 😊
২৪.) এতো জনপ্রিয় তুমি রাত্রে ঘুম আসে মনে হয় না ইস দেখি দেখি কতগুলো কমেন্ট পেলাম আর?
উ:- হেহেহে।নাহ এসব নিয়ে মাতামাতি নেই আমার।মুকুটের পালক ভাবিনা,পাথেয় ভাবি।
২৫.) হঠাৎ ঘুম ভেঙে দেখলে তোমার ফেসবুক অ্যাকাউন্ট আর নেই কী করবে?
উ:- কাঁদবো 😞
অনুব্রতা'র স্বাদ
প্রিয় রঙ:- এই মুহূর্তে সাদা।
প্রিয় পোশাক:- শাড়ি।
প্রিয় খাবার:- মায়ের হাতের রান্না।
প্রিয় কবি:- প্রিয় কবি নেই।অসংখ্য প্রিয় কবিতা আছে।
প্রিয় কবিতা :- শুভক্ষণ ( রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর)
প্রিয় অভিনেতা:- অনেকটা যীশু।খানিকটা পরমব্রত।বাকিটা ঋত্বিক। (বাংলায়)
প্রিয় সিনেমা :- পথেরপাঁচালি
প্রিয় শহর :- কলকাতা
প্রিয় গল্প :- কঙ্কাল রবীন্দ্রনাথের (অন্যতম প্রিয়)
প্রিয় গায়ক:- কবির সুমন ও অনেকে।
প্রিয় গান:- "দিল হ্যায় ছোটাসা" শুনলেই কান্না পায়।অদ্ভুত একটা innocence আছে।
রাত্রের তারা প্রিয় নাকি দুপুরের ঘুঘুর ডাক:- তারা।
তোমার চোখে রবি ঠাকুর:- মায়ের মতোই ভালো..
★------♥------★
শেষ বেলায়
---- নতুন প্রচেষ্টা।এগিয়ে চলুক।😊
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন