১৮) "যাপন" পড়ার পর ডট.পেনের মনে হওয়া
-----------------------------------------
রাত ভেঙে ভেঙে আগামীর দিন চলছেই.... এটায় যাপন বোধহয়।
এই রাত কালো ছায়া কেটে গিয়ে ভোর, এররকমই প্রচ্ছদ খানি যার নির্মাণ করেছেন সৌরভ মিত্র।
তাকে তো প্রথমেই বাহবা দিতেই হচ্ছে।
আর লেখিকা মৌসুমী ভৌমিক এখানে দেখিয়ে দিয়েছে সে কতটা কঠিন, বাস্তব আর কোমল।
লেখিকার বানান ভুল খুব একটা হয়না প্রুফ সংশোধনের মেশিন বললে ভুল হয়না তাঁকে আর তারওপর উড়ানের কাজ সত্যিই অাসাধারণ।
এবারে কবিতা আলোচনায় যাবো_____
মৌসুমী দেবী প্রথমেই প্রচেষ্টা করলেন ভুলে যাওয়ার আর নূতনকে মেনে নেওয়ার,তারপরই "কবিতা" আর অঘ্রাণী রোদে তার পাহাড় কিভাবে প্রাণ ফিরে পায় সেটাও বললেন নিক্ষুত ভাবে।
শহর যেখানে এতো কষ্টে আছে সেখানেও লেখিকা বললেন "হেসে খেলে বেঁচে নাও"। "হেসে খেলে বেঁচে নাও - নাইবা থাকলে ব্যস্ত"
লেখিকা অাধুনিকতায় পুড়ে যায় বোঝালেন মনের অলিন্দে তারপরই সুন্দর করে এঁকে দিলেন বাস্তবতার অভিনয় যে অভিনয়ের রিহার্সালের প্রয়োজন পড়ে না। আর এটাও বলে রাখি 'যাপনের' সবচেয়ে সেরা লেখার নাম আমার কাছে "লাফিং ক্লাব"।
পরের পাতায় বললেন "ইচ্ছেগুলো ছিনিয়ে নে আপন পানে। চল রে চল রে চল"।
অবসর কীভাবে কাটে লেখিকার , ভাবনার প্রদোষে, মনের বাতায়নে সেটাও জানা যায় আলগোছে আর বোঝা যায় পাষাণ কতটা নাম গোত্রহীন ক্ষয়িষ্নু।
আর ভালোবাসা তো সবাই লিখতে চায়, বলে দিতে চায় তার ভালো লাগা
"আমাকে নিও খুঁজে তোমার তুমিতে" এখানে কলম বসাবনা থাক বরং "কথার ফাঁকেই ছুঁয়ে থাক"।
জীবন কতটা গভীর আর ধূলোর মাঝেই প্রাসাদ গড়ে আর ঝরা পাতারও নাকি আন্দোলন হয় যখন ঝরে পড়ে। পরে জানতে পারি লেখিকাও "ভবঘুরে" হয় পথের বাঁকেই অন্য পথে। আর মিছিলের কথাও বলতে ভোলেননি লেখিকা, কাঁদতে ভোলেননি বোমার শব্দের পরে। এ বই-এ "নারী","বাউল" যে বা যারা বা যা কিছু চলার পথের সঙ্গী সবই তুলে ধরলেন তিনি।
দিন কীভাবে ঝরে যায় আর ঝরে সময়, হয় অতীত সবই দেখলুম 'যাপনে'।
সব সময়ই সঙ্গে নয় "ইচ্ছে ছিল" জোছনা রাতে একলা ভিজার। একলা নাহলে কবি লিখবে কীভাবে, একলা থাকা মাঝে মাঝে খুবই দরকার তবেই তো শব্দের প'রে শব্দ সাজিয়ে তৈরী হবে "শব্দ" তাই তার "ইচ্ছেগুলো" বড়ই ভুলো কিন্তু খাঁটি, নেই সহবত নেই কোনো তার চালচুলো।
বুঝিয়ে দিলেন শেষের পাতায় লিখিকা গ্রামের থেকে অনেক দূরে অাছে ঠিকই কিন্তু নবান্নে আজও ফিরতে চায়, আজও পাড়া-পড়শির সাথে বসতে চায় চালের গুঁড়োর স্বাদ নিতে।
এইভাবেই "যাপন" আর এই ভাবেই "দিনযাপন তো জানাই ছিল,সুখ কিংবা দুখে"।।
💐**----------------------------**💐
-----------------------------------------
রাত ভেঙে ভেঙে আগামীর দিন চলছেই.... এটায় যাপন বোধহয়।
এই রাত কালো ছায়া কেটে গিয়ে ভোর, এররকমই প্রচ্ছদ খানি যার নির্মাণ করেছেন সৌরভ মিত্র।
তাকে তো প্রথমেই বাহবা দিতেই হচ্ছে।
আর লেখিকা মৌসুমী ভৌমিক এখানে দেখিয়ে দিয়েছে সে কতটা কঠিন, বাস্তব আর কোমল।
লেখিকার বানান ভুল খুব একটা হয়না প্রুফ সংশোধনের মেশিন বললে ভুল হয়না তাঁকে আর তারওপর উড়ানের কাজ সত্যিই অাসাধারণ।
এবারে কবিতা আলোচনায় যাবো_____
মৌসুমী দেবী প্রথমেই প্রচেষ্টা করলেন ভুলে যাওয়ার আর নূতনকে মেনে নেওয়ার,তারপরই "কবিতা" আর অঘ্রাণী রোদে তার পাহাড় কিভাবে প্রাণ ফিরে পায় সেটাও বললেন নিক্ষুত ভাবে।
শহর যেখানে এতো কষ্টে আছে সেখানেও লেখিকা বললেন "হেসে খেলে বেঁচে নাও"। "হেসে খেলে বেঁচে নাও - নাইবা থাকলে ব্যস্ত"
লেখিকা অাধুনিকতায় পুড়ে যায় বোঝালেন মনের অলিন্দে তারপরই সুন্দর করে এঁকে দিলেন বাস্তবতার অভিনয় যে অভিনয়ের রিহার্সালের প্রয়োজন পড়ে না। আর এটাও বলে রাখি 'যাপনের' সবচেয়ে সেরা লেখার নাম আমার কাছে "লাফিং ক্লাব"।
পরের পাতায় বললেন "ইচ্ছেগুলো ছিনিয়ে নে আপন পানে। চল রে চল রে চল"।
অবসর কীভাবে কাটে লেখিকার , ভাবনার প্রদোষে, মনের বাতায়নে সেটাও জানা যায় আলগোছে আর বোঝা যায় পাষাণ কতটা নাম গোত্রহীন ক্ষয়িষ্নু।
আর ভালোবাসা তো সবাই লিখতে চায়, বলে দিতে চায় তার ভালো লাগা
"আমাকে নিও খুঁজে তোমার তুমিতে" এখানে কলম বসাবনা থাক বরং "কথার ফাঁকেই ছুঁয়ে থাক"।
জীবন কতটা গভীর আর ধূলোর মাঝেই প্রাসাদ গড়ে আর ঝরা পাতারও নাকি আন্দোলন হয় যখন ঝরে পড়ে। পরে জানতে পারি লেখিকাও "ভবঘুরে" হয় পথের বাঁকেই অন্য পথে। আর মিছিলের কথাও বলতে ভোলেননি লেখিকা, কাঁদতে ভোলেননি বোমার শব্দের পরে। এ বই-এ "নারী","বাউল" যে বা যারা বা যা কিছু চলার পথের সঙ্গী সবই তুলে ধরলেন তিনি।
দিন কীভাবে ঝরে যায় আর ঝরে সময়, হয় অতীত সবই দেখলুম 'যাপনে'।
সব সময়ই সঙ্গে নয় "ইচ্ছে ছিল" জোছনা রাতে একলা ভিজার। একলা নাহলে কবি লিখবে কীভাবে, একলা থাকা মাঝে মাঝে খুবই দরকার তবেই তো শব্দের প'রে শব্দ সাজিয়ে তৈরী হবে "শব্দ" তাই তার "ইচ্ছেগুলো" বড়ই ভুলো কিন্তু খাঁটি, নেই সহবত নেই কোনো তার চালচুলো।
বুঝিয়ে দিলেন শেষের পাতায় লিখিকা গ্রামের থেকে অনেক দূরে অাছে ঠিকই কিন্তু নবান্নে আজও ফিরতে চায়, আজও পাড়া-পড়শির সাথে বসতে চায় চালের গুঁড়োর স্বাদ নিতে।
এইভাবেই "যাপন" আর এই ভাবেই "দিনযাপন তো জানাই ছিল,সুখ কিংবা দুখে"।।
💐**----------------------------**💐
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন