ভিড় থেকে সরে আসি। সমুদ্র জানে না কারও নাম। অনেক লেখার শেষে সাদা পাতা এখনও আরাম...শ্রীজাত

রবিবার, ২৩ সেপ্টেম্বর, ২০১৮

নিমন্ত্রণ পত্র



১৫ ই নভেম্বর বাংলা ২৮ শে কার্ত্তিক জলফড়িং ওয়েব ম্যাগের প্রথম জন্মদিন এবং সেদিন প্রকাশ পাবে "জন্মে জন্ম এক" সংখ্যা।

আমরা চাই আপনাদের ওয়েব ম্যাগের কমিটির সমস্ত সদস্যবৃন্দের লেখা (কোনো বিষয় নেই এমনকি শব্দ সীমাও নেই)। 

আশা রাখছি আপনাদের লেখা আমরা পাবো আগামী ৫ই নভেম্বরের মধ্যে। 

📌[বিনীত নিবেদন এই যে, সবার লেখা কালেক্ট করে একসাথে দেবেন আপনাদের ওয়েব ম্যাগের প্রধান সম্পাদক বা চেয়ারম্যান স্যার ৭৩৮৪৩২৪১৮০ এই নম্বরে হোয়াটস্ অ্যাপ করে সঙ্গে আপনাদের ওয়েব ম্যাগের নাম  লিখে দেবেন। ]📌

🌻আপনাদের লেখা "জন্মে জন্ম এক" সংখ্যা কে সমৃদ্ধ করুক🌼

--------------------------------ইতি, 

৷৷৷৷৷৷৷৷৷৷৷৷৷৷৷৷৷৷৷৷৷৷৷৷৷৷৷৷৷৷ ৷ ৷৷৷  সুদীপ্ত সেন 

অরুন চেয়েছিল অরুনিমাকে ভালো রাখতে কিন্তু মাঝপথে তাকে পেয়ে বোসলো আকাশ ছোঁওয়ার বাসনা,সে অভিলাস পূরনের উপযুক্ত ছিল হয়তো কিছুটা তাই মাঝপথে অরুনিমাকে ছাড়তে চাইলো অরুন,কিন্তু পারলো না,নিজেই তখন জড়িয়ে গেছে কিসের যেন মায়াজালে,সেটা কি ভালোবাসা নাকি সততা নাকি অন্যকিছু তা বোঝেনা অরুন,অরুনের অবশ্য কিছু করার নেই তার জীবনে স্বাবলম্বী
 হওয়া বাকি,দায় পরিবারের প্রতিশ্রুতির,মায়ের কথা রাখার দায়,অরুনিমারো কঠিন লড়াই নিজেকে প্রতিষ্ঠা করার।অরুনিমা বোঝে হয়তো অরুনের অবস্হা।তবে তাদের আর কিছুই করার নেই ।তাই তারা আপাতত সময়ের হাতে সঁপেছে নিজেদের আর ধরেছে বন্ধুত্বের হাত।

                               শর্মিষ্ঠা দও✒✒✒

রবিবার, ১৬ সেপ্টেম্বর, ২০১৮

কবিতা :-বরং একটা গাছ হই

কবি :- আবিরলাল মুখোপাধ্যায়


তারপর আবার তুমি আসবে বিহানবেলায়...
আমার অরক্ষিত যৌবনকে ছুঁয়ে দিতে,তোমার মেঘবরন চুল আবার আমার শরীরে নামবে এলোপাথাড়ি।

খরস্রোতা তিস্তার মত তোমার চুলের প্রত্যেকটা খন্ডক থেকে আজীবন বয়ে আনা ক্লেষ, জীর্ণতা চুঁইয়ে  পড়বে।।

নীল বিষ আক্রান্ত হবো আমি!!
তাই কতবার বলেছি তোমায় ---- গাছ হয়ো।

গাছের মত নিটোল হয়ো, প্রাঞ্জল হয়ো, 

ঠিক যেমন প্রত্যেকটা  সূর্যোদয়ের প্রাক্কালে গাছ তার সব অতীত ভুলে নতুন নতুন শাখা মুকুলিত করে! কুঁড়ি  ফোটায়।

আর তুমি? রোজ রাতে অবাঞ্ছিত ডুবিয়ে দাও আমায় বিষাক্ত অতীতে।  ভালোবাসো বলে?  কৈ গাছ তো কখনো দাবি করে না।। কেবল দেখে অপলক,,,
তার শিকড়ের  সকল জীর্ণতা, বিমর্ষতা দুঃখকে পুঁটুলি বেঁধে রাখে সে,
তারপর অতন্দ্র প্রহরীর মত  জাগিয়ে রাখে জাইলেমকে নিরন্তর।

একটা নতুন সকালের জন্য অপেক্ষা।।
আরো একটা মুকুল তৈরির পালা,  সূর্য উঠেছে যে।।

প্রিয়তমা, প্রিয়তমষু চলো চলো গাছের মত নিটোল হই, গাছের মত শান্ত হই,  গাছের মতো চিকন সবুজ  হই,,,,
না না -----
বরং একটা গাছ হই।।

শুক্রবার, ১৪ সেপ্টেম্বর, ২০১৮

আমি  কৃঞ্চকলি
------------------
      ঝুমাইয়া আফরোজ
                              (বাংলাদেশ)

পূর্ণিমার ক্ষীন আলোয় মাদুর বিছিয়ে বসি উঠোনে
চারদিকে ঝিঁ ঝিঁ পোকার ডাক
আকাশের তারকারাজি হাসে মিটিমিটি।
দূর দিগন্ত ছুঁয়েছে আকাশটা,
স্মৃতির পাতায় ভেসে ওঠে চিরচেনা সেই মুখ
কে আমি? তোমার কৃঞ্চকলি
হ্যা, আমি তোমার কৃঞ্চকলি
এমনি এক জোসনা রাতে বসেছিলাম পাশাপাশি
তোমার বুকে মাথা রেখে কত গল্প করেছি আমি
তুমি আমায় কৃঞ্চকলি বলে ডেকেছিলে।
বলেছিলে, আজকের জোসনা রাতে তুমি আমার বুকে একফালি চাঁদের আলো।
আমার কৃঞ্চবর্ণ মুখের কাছে চাঁদের আলো নাকি হার মানে।
বলেছিলে আমিহীন তোমার জীবন আলোহীন অন্ধকার।
তোমার কথায় আমি হেসেছিলাম শতবার।
কি যে বল না তুমি, আমি কি করে হই তোমার চাঁদ
আমি যে কৃঞ্চকলি,কৃঞ্চবরণ বদন আমার।
তুমি আমার চিবুক ধরে বলেছিলে
এই কৃঞ্চের আড়ালেই আমার চাঁদের আলো।
আমি আজো রয়ে গেলাম কৃঞ্চকলি
চাঁদ আছে আলো আছে
কিন্তু দেখ,
আমি নেই তোমার জীবনে।
তোমার ভুবন আলো করে এলো
আরো একটি  চাঁদ
চাঁদে চাঁদে তোমার ভুবন হলো আলোময়
আজ দেখ, আকাশে চাঁদ আছে
আমি আছি তার পাশে
কিন্তু, তুমি নেই,
কেউ নেই আমায় কৃঞ্চকলি বলার
আমি আজ হাসি
আমি যে কৃঞ্চকলি,কে থাকবে আমার?
কৃঞ্চকলিদের কেউ থাকেনা, কৃঞ্চকলিরা যে বড় একা।
আজীবন একা।
কৃঞ্চকলিরা কাব্যে শোভা পায় বাস্তবে না।
ভ্যাজাল
  Sohini  Samanta


ধোঁয়াটে আকাশে ক্লান্ত দূষিত রিক্ত মেঘ ভেসে চলে যায়,

শুধুই শুভ্রতা ভরা নতুন মেঘ উন্মোচনের দিশাহীন অপেক্ষায়......।।

কত ভরসা আছে মন মালিকার ,

কত স্বপ্ন আছে জীবন যবনিকার ...

মানুষের  কৃতিত্ব পঙ্কিলময় ...,

তাই খুলে গেছে ভ্যাজালের দুয়ার...

খাবারে ভ্যাজাল , মাটিতে ভ্যাজাল ...,

সেতুর মতন ব্রজআঁটুনিতে ভ্যাজাল ...,

শুধুই অব্যক্ত  মায়াজাল ...।।

ক্লান্ত আজ ভারত মাতার একান্ত জয়গান,

ভ্যাজালের মোহজালে দেশে বিভীষিকার ময়দান ...।।


 

মঙ্গলবার, ১১ সেপ্টেম্বর, ২০১৮

ইরাবতীর চুপকথা রিভিউ কলম

      | ইরাবতীর চুপকথা |
----------------------------সুদীপ্ত সেন

যে মেয়েটা রোজ সকালে সবার আগে উঠছে গেয়ে তানপুরা
সেই মেয়েটা খোঁজ রেখেছে চায়ের স্বাদ আর নতুন নতুন আনকোরা।

ইরাবতী ঠিক জেনেছে কোন বোনের কী লাগবে আজ
ইরাবতী খবর রাখে ভাতের ফ্যান আর বাড়ি- ঘরের সবুজ সাজ।

দাদার কাছে ইরাবতী ভরসা সাজে নিত্যদিন,
ইরাবতী পিসিও ভালো আবার গানের দিদি খুব রঙিন।

ঠাম্মা জানে কেমন রকম ইরাবতী'র কষ্ট টা
গেটের আগে দোকান মালিক আর মালকিনও বোঝে সবটা।

আপদ গুলো প্রতিটা দিন আলগোছে নেয় চায়ের স্বাদ
স্বার্থলোভী বুঝবে কবে ইরবতী পেরতে জানে সকল ঘাত।

বত্রিশের মেয়েটি জানে কীভাবে কেমন ভাঙতে হয়
ভেতর ভেতর ভাঙছে ইরা, এবার নিভুক চুপকথা,ইচ্ছেরাখা ভালোবাসায়।

শনিবার, ৮ সেপ্টেম্বর, ২০১৮

| কেউ এগিয়ে দিলনা কিন্তু |
-------------------------------------------
যে ছাতা মাথা বাঁচায়, প্রেমিক মেটায় প্রেমের ছোঁয়া, সে ছাতা বর্ষা কুড়োয়, হিসেব জোগায়
তোমার আমার। আর সে ছাতা আজ বিকল,
অনেককাল বয়েস হয়েছে আমার ছাতার কিন্তু আসন্ন বর্ষায় এর প্রয়োজন খুব, আমি জানি।

তাই ভাবলাম আজ যাই, বাজার গিয়ে মুচির কাছে পয়সা ফেলে দু-দশ টাকা যা লাগে দেব কিন্তু আজ এ ছাতা ঠিক করা চায়।

আমি যখন বাজারে যায় মেঘ কিন্তু গুমরি হয়েই আছে, যেকোনো সময় নামাতে পারে অভিমান গুলো যা আছে জমানো। হুমম হলোই তাই নেমে গেল অঝোরে, কি করা যাবে। যাদের ছাতা সারানো হলো তারা ফিরে গেল, কেউ কেউ বর্ষাতি গায়ে  ঠিক করল ছাতা, আমিও সেই প্রচেষ্টায় করলাম, বর্ষাতি গায়ে ছাতা আমার ঠিকঠাক, মিটিয়ে দেওয়া হলো টাকার হিসেব।
ফিরে গেল সব্বাই,আমিও...................।

শুধু থেকে গেল ঠিক করা ছাতার  হাত, ভিজে গেল কারিগরি দেহ, ভিজে গেল ঘাম অক্লান্ত পরিশ্রমের কিন্তু কেউ একবার ভেবে দেখলনা, কেউ এগিয়ে দিলনা এমনকি আমিও।
ঠিক হয়ে যাওয়া ছাতা মুচির মাথায়!!
     
------লেখা--সুদীপ্ত সেন(ডট.পেন)[ INDIA]
  -------DRAWING ---- Gireesh
peruvaka  [ Kerala ]

♦🔔------------------------------------------
TRANSLATE IN MALAYALAM


| ആരും പുറപ്പെടാതെ |
-------------------------------------------
തലയെ സംരക്ഷിക്കുന്ന കുടയാണ്, ആ കുഞ്ഞിൻറെ സ്നേഹം പ്രണയത്തെ സ്പർശിക്കുന്നു, മഴ കുടകൾ ശേഖരിക്കുന്നു, കണക്കു കൂട്ടുന്നു
നിങ്ങളുടെ ഇന്ന് കുടംബം തകർന്നു,
എനിക്ക് വളരെയധികം വയസ്സ് ഉണ്ടായിരുന്നു എങ്കിലും വരാനിരിക്കുന്ന മഴക്കാലങ്ങളിൽ അത് വളരെ അത്യാവശ്യമാണ്, എനിക്കറിയാം.

അതുകൊണ്ട് ഇന്ന് പോയി മാർക്കറ്റിൽ പോയി പണത്തിനായി എനിക്ക് പണം തരുവാൻ ഞാൻ തീരുമാനിച്ചു. എന്നാൽ ഇന്ന് ഞാൻ ഈ കുടയെ മാറ്റണം.

ഞാൻ മാർക്കറ്റിൽ പോവുകയാണ്, പക്ഷേ ഒരു മേഘം ഉണ്ട്, എന്നാൽ അത് എപ്പോൾ വേണമെങ്കിലും സൂക്ഷിക്കാൻ കഴിയും, അവ സൂക്ഷിക്കാൻ കഴിയുന്ന ഹഫ്സ് ആണ്. ഹമ്മം വളരെ മന്ദഗതിയിലാണ്, എന്തു ചെയ്യാൻ കഴിയും. ആ കൊച്ചു കുട്ടി പുനർജ്ജനം ചെയ്തവർ, തിരികെ വന്നപ്പോൾ അവരിൽ ചിലർ മഴക്കാലം നിശ്ചയിച്ചു, ഞാൻ ശ്രമിക്കുകയും ചെയ്തു, കുട എന്റെ മുഖത്ത് പൊതിഞ്ഞു, കണക്കുകൂട്ടൽ നടത്തി.
ഞാൻ വീണ്ടും സോബായിലേക്ക് പോയി, ഞാനും കൂടി ....................

കുടയുടെ കൈയിൽ നിന്ന്, ടീസർ ശരീരം നനവുള്ളതായിരുന്നു, വിയർപ്പ് കഠിനാധ്വാനമായിരുന്നു, പക്ഷേ ആരും എന്നെപ്പോലും എന്നെ അയച്ചില്ലെന്ന് ആരും കരുതിയില്ല.
ഛോട്ടാ പ്രിയയുടെ തലയിൽ ഡണി !!
         
    🍷  ------ എഴുതുക - സുദീപ്ത സെൻ (DOT.PEN) [INDIA]
 
🍷 ------- വരയ്ക്കുക ---- ഗിരീഷ്
peruvaka [കേരളം]

বৃহস্পতিবার, ৬ সেপ্টেম্বর, ২০১৮

মায়ের স্পর্শ
সৈয়দ মহঃ সাবির আলি

ভালোবাসি মা তোমায় আমি,
আর তোমার বিকাল বেলা,
ঘাসের উপর ঝড়ো হাওয়ায়, দেখি তোমার বোটের পাতার খেলা।
পুকুর পাড়ে বোটের ধারে, একলা যখন বসি,
হৃদয় কারা অনুভব মাগো,কি সুন্দর হাঁসি,
মাগো, ঢেউ পুকুরে তোমার, অদ্ভুত এক মায়া,
মেঘের মতো আগলে রাখো,থাকো হয়ে ছায়া।
কান পেতে মা শুনি যখন, তোমার মিষ্টি কণ্ঠ শব্দ,
তোমার স্বরে সবাই চুপ, আমিও নিস্তব্ধ,
তোমার কণ্ঠে শুর মিলিয়ে কোকিল যখন গায়,
মিষ্টি হওয়াই ভালোবাসা পাই , পাগল আমি তাই।
বটের তলে,মায়ের কোলে ঘুমিয়ে পরি আমি,
চোখ খুলে দেখি রক্ষপুরী,
তুমি মায়ের মতোন দামী।
অনাহার
সৈয়দ মহঃ সাবির আলি
তিন শিশুর অনাহার,
চেনালো মানবরুপ,
অনাহারে মরল, খিদে তাঁদের চুপ--------।
তাঁরা চুপ,তাঁদের বিরক্ত করা চিৎকার চুপ,সব নিস্তব্ধ।
বাবুরা আর বিরক্ত হবেননা,
তাঁরা যে নিস্তব্ধ হয়ে পড়ে থাকে,অনাদরে।
তবে কেন? খবরের শিরোনাম,হা-হুতাশ,প্রতিবাদ।
কোথায় ছিল?যখন আয় বাড়াল ,বড়লোকের,
মাইনে দিল অধিক অধিকস্তর,
সে টাকা যদি এদের মতো গরিবদের দিত,
তাহলে কী মরত, অনাহারে?
কাল যদি আমার,তোমার হত এমন দশা।
মরতে হত অনাহারে!
চোখের সামনে ভাসত আবার ৭৬---------।
সে কত দুঃখ, কত শোক, এখন তা অতীত।
আজ গরিবদের ভাত দেবার কেউ নেই,
যাঁরা ছিল, তাঁরা সরে গিয়ে-
রেখে গেছে ঘৃণা ঘৃনা শত ঘৃনা।
আসুক ফিরে
সৈয়দ মহঃ সবির আলি

মনের কবিতা উঠেছে গর্জে প্রতিটি কলমে,যুদ্ধে,
জেগে উঠুক চেতন চেতনা আমার ভাবের ছন্দে।
ফিরে আসুক বন্য সমাজ,
সেই সভ্যতার আদি কালে,
যেখান থেকে বাঁচব আবার-----,
উঠবে জ্বলে সত্য মশাল।
তাই তো বলি আসুক ফিরে,
সততা ভরা জীবন যাপান,
এ সমাজে বিষ মিশেছে,
সমাজ টা আজ ভীষন কৃপণ।
সেখানে ফুটবে স্বাধীন পতাকা,
মুক্তি পাবে স্বাধীন হাজার কবিতা।
গুহার দ্বারে আঁকব ছবি,
গাছেরা বলবে ছবির কবি।
কর্ণ
     শান্তা কর রায়
খুঁড়ে দিয়ে গেলে সমস্ত ক্ষত ছুড়ে দিয়ে গেলে আমায়
অনাগত ঝড়কে দাঁড়াতে বলেছি,ভেজাচ্ছে শহর চোরাবালি স্রোত
এভাবেই হাতলবিহীন ঝড় ভালবাসি:
রাত অজগর হয়ে জড়ায় স্নায়ু জটাধারী কেউ তেজী রূপ ঢালে
দৃষ্টি ছুঁয়ে যায় গর্ভতল ;যোনিমুখে ঢেলে দাও বিষ
জন্ম হোক বিষবৃক্ষের,সূর্য প্রণামের নামে শপথ
পরমায়ু চেয়ে নেবে নিয়মমাফিক,চুরচুর ভাঙবে সকাল  ।

নগ্ন রাস্তায় ছড়ানো প্রমাণ সংকেত যত
নির্বেদ ছায়া ওড়ে চাবুকের মতো  ।
সহজ কথা

আবির মুখোপাধ্যায়

কেন ভীষন শব্দ দাগো প্রেমের নামে?
এত জটিল! অঙ্ক নাকি ভালোবাসা?

সরল করো কাঠগোলাপের গন্ধ মতে,
সন্ধেহ নয়, উজার করো তারার পানে।

বোঝাপড়া পাওনা-দেনা ব্যবসা ছকে,
ভালোবাসা সূদূর ডাকে তিস্তা নদী

এমন করলে প্রেম পালাবে গভীর রাতে
তার চেয়ে হোক ভালোবাসা কাটান ঘুরি

বেশতো হবে, উড়ান দেবো ইচ্ছেমত
গাইব শেষে মহীনের ঘোড়াগুলি

তোমার ডাকে কানাই যদি ফিরে আসে
বলে দিও প্রেম, খিরকি খুলে পালিয়ে গেছে।।