জলফড়িং-র পক্ষ থেকে তোমাকে প্রথমেই জানাই নমস্কার
ঋতব্রতঃ- নমস্কার।আমি ঋতব্রত, জলফড়িং'র সকলকে আমার পক্ষ থেকে নমস্কার।
১.) প্রথম ছবি কাহিনী,প্রথম বড়ো পর্দা কেমন অনুভূতি ছিল?
উঃ- খুবই ভালো আর অনেক ছোটো ছিলাম, ১০ বছর বয়স আমার তখন এবং যেটা হয়েছিল 'ভুলভুলাইয়া' দেখেছিলাম।কয়েকবছর আগেই তখন ভুলভুলাইয়া রিলিজ করেছিল এবং টাটকা ছিল মাথায়। সেখানে অত ভালো একটা অভিনয় বৃদাবালানের আর তারপরই তাঁকে চোখের সামনে দেখি মানে স্বাভাবিকভাবে কি একটা স্টার স্টার্ক হয়েছিল সেদিন আমি বুঝতে পেরেছিলাম স্টার স্টার্ক ব্যাপারটা কি। আসলে ছোটো থেকেই বাবার সাথে স্টুডিওই গেছি, বুম্বা কাকুর বাড়ি গেছি, ঋতু পিপির বাড়ি গেছি সো যেহেতু সকলকে চোখের সামনে দেখেছি তাই স্টার স্টার্ক ব্যাপারটা বুঝিনি এবার এরপর যখন প্রথম বৃদাবালানকে দেখলাম তখন সত্যিই স্টার স্টার্ক হয়ে গেছিলাম। এতো ডাউন টু আর্থ একজন উনি আর এতো আনন্দ করে কাজটা করেছিলাম সেকারণে অনেকবছর হয়ে গেছে তাও আমার কিছু কিছু খুচরো স্মৃতি মাথায় রয়েছে এবং সুজয় দাও খুব মজা করে কাজ করে তাই প্রথম অভিজ্ঞতা খুবই স্মরণীয় আমার কাছে। কাহিনী'র ব্যাপারটা আমি সবটা বলে ব্যক্ত করতে পারিনা।
২.)ছোটোতেই কি ভেবেছিলে নায়ক হবে?
উঃ- আমি নায়ক নই এখনও। ভবিষ্যতেও হবো কিনা জানিনা। আমি নায়ক কনসেপ্টটাই খুব একটা বিশ্বাস করিনা আমি মনে করি নায়ক বলে আসলে কিছু হয়না। নায়কটা একটা চাপিয়ে দেওয়া নাম বলে মনে হয় আমার, আসলে আমরা সবাই মানুষ। তবে সিনেমার ক্ষেত্রে যদি নায়ক বলো তাহলে আমি কোনোদিন নায়ক হতে পারবনা। আমার চোখে যারা নায়ক টলিউডে যদি বলতে হয় নায়ক আমি একজনকেই সুপার স্টার মনে করি টলিউডে সেটা হচ্ছে প্রসেনজিৎ চ্যাট্টার্জী উনি একজন সুপার স্টার উনি একজন নায়ক। সো আমার মনে হয়না আমি কোনোদিন হতে পারব। মিটুন চক্রবর্ত্তি,চিরঞ্জিৎ চক্রবর্ত্তি, রঞ্জিত মল্লিক এনারা নায়ক আমি কোনোদিন হতে পারব না এবং আমার সেরকম কোনো চাহিদাও নেই নায়ক হওয়ার আলাদা করে।প্রশ্নটা যদি এরকম হয় যে ছোটো থেকেই কী ভেবেছিলে অভিনেতা হবে তাহলে প্রশ্নটা ঠিক হয় কারণ আমি নায়ক হবে বা নায়ক হব বা নায়ক নই আমি এখনও। তো অভিনেতা হবো এটা ছোটো থেকে ঠিক করেছিলাম বলতে বাবাকে দেখতাম টিভিতে এবং মায়ের মুখে শোনা সেটা হচ্ছে খুব ছোটোবেলায় কয়েকমাস বয়স তখন থেকেই বাবার গলা টিভিতে শুনে নাকি কাঁদতাম বা হাসতাম এরকম আরকি ব্যাপার এবং আমার যেগুলো মনে আছে সেটা হচ্ছে বাবাকে যখন স্ক্রিনে মারা হচ্ছে বা বাবা কাঁদছে এরকম কোনো দৃশ্যে আমি টিভির সামনে গিয়ে ঝাঁপিয়ে পড়তাম।এইসব কিছু কিছু জিনিস এবং তারপর থিয়েটার শুরু করা একদম ছোটো বয়স চার বা সাড়ে চার বছর বয়স থেকে থিয়েটারে গেছি তখন বলে দেওয়া হয়েছে জোরে বলবি যা বলবি,চন্দন কাকু (চন্দন সেন) বলে দিয়েছিল। সেইখান থেকে আসতে আসতে যতদিন গেছে তত বেশি আগ্রহ জন্মেছে তত বেশি পড়াশোনা বেড়েছে সেটা নিয়ে, তত বেশি ছবি দেখা, থিয়েটার দেখা, গান শোনা সবটাই বেড়েছে সেটা করতে করতেই ছোটোথেকেই হ্যাঁ আমি এখনও অনেক ছোটো বলে আমি মনে করি তবে অভিনেতা যে এম(aim) ব্যাপারটা হয়তো বুঝতে পারি তবে জানিনা, এখন দেখা যাক কি হয়।
৩.)প্রথম পাওয়া পুরস্কার?তার উপলব্ধি টা কেমন ছিল?
উঃ-কাজের ক্ষেত্রে প্রথম পাওয়া পুরস্কার এবিপি আনন্দের 'সেরা বাঙালী'। সেই পুরস্কার পেয়েছিলাম নাট্যকলার জন্য বুঝতেই পারছ অনেক ছোটো বয়সে অনেক বড়ো একটা সমান যেটা পেয়েছিলাম শ্রী দেবশঙ্করের হাত থেকে সুতরাং আরও বড়ো ব্যাপার ছিল তাই উপলব্ধিটা যেটা হয়েছে সেটা হলো আমার ওপর দায়িত্বটা অনেক বেড়েগেছিল। পরে আমি তাদের জিজ্ঞেস করেছিলাম আমাকে কেন দেওয়া হলো আমি তো এটার যোগ্যও নই? বলেছিল এটা তোকে দেয়নি, আমরা এই পুরস্কার ভেবেছিলাম তোকে দেব as the representative of that generation, যারা ফোনে angry birds না খেলে, নেটে সময় নষ্ট না করে বা কলকাতার যেখানে সেখানে শুধু hang out না করে যারা থিয়েটার দেখছে, নিয়মিত থিয়েটার করছে এবং থিয়েটার নিয়ে ভাবনা চিন্তা করছে। এই কথাটা আমায় খুব ভাবিয়েছিল।আমি সত্যিই ভেবেছিলাম যে হ্যাঁ তাহলে আমি সেই
generation এর একজন যাকে সম্মানিত করা হয়েছে এবং এটা আমার দায়িত্ব অনেক বারিয়েছিল বলে আমার মনে হয়। এবং সেটাই আমি এখনও মনে করি।
৪.)নাটকের মঞ্চটা প্রিয় নাকি সিনেমার ক্যামেরা?
উঃ- এটা কোনো প্রশ্ন নয় বাজে প্রশ্ন এটা, সবাই করে। আমার মনে হয় অভিনেতার কাছে অভিনয়টাই আসল। সিনেমা বা নাটক আমার কাছে একই রকম গুরুত্বপূর্ণ। আমার কাছে artform টাই improtant.
৫.)একটা নিউজ পেপারে বুম্বা দা বলেছিলেন তাঁকে অনেক খাটনি করতে হয়েছে তবেই তিঁনি নায়ক হয়েছেন এরজন্য তাঁর বাবার সবটা কৃতিত্ব নেই। এই বিষয়ে তোমার মতামত তোমার সিনেমা জীবনে।
উঃ- আমার বাবা না থাকলে প্রথমত আমি অভিনেতা হতেই পারতাম না, আমার ইচ্ছেটাই জাগত না,আমি জানতামই না সেটা কি খাই না মাথায় দেয় তো আমার বাবা আমার অভিনেতা হওয়ার পিছনে সমস্ত রকম কারণ। আমার নিজের বাবা এবং আমার আরেক বাবা চন্দন সেন এই দুই বাবা আরকি এনাদের অবদান প্রচুর। এবার যদি বলি বাবার কৃতিত্বের কথা, সবাই বলে হ্যাঁ শান্তিলাল মুখার্জীর ছেলে তো ওই বাবার সুযোগে চান্স পায়, এটা কি বলব আর এটা আমাদের তথাকথিত ধারণা যে সব অভিনেতার ছেলেমেয়েরাই বাবার দৌলতে কাজ পায়।ব্যাপারটা হচ্ছে অভিনয় না জানলে কাউকেই কাজ দেওয়া যায়না। অভিষেক বচ্চনের মতো এতো ভালো অভিনেতায় বছরে কটা ছবি আর করতে পারেন,কে সুযোগ দেন উনাকে এতো ভালো একজন অভিনেতা হওয়া সর্তেও। তাই সবই যদি চান্সের ওপর হতো পৃথিবীতে তাহলে আর কিছু বলার ছিলনা।
যেটা প্রথমে দরকার একটা গাইড আর আমার বাবা যেহেতু সেই পথটা দিয়ে হেঁটেছেন তাই আমি ওই গাইডটা পেয়েছি হাতে ধরে ধরে শিখে নেওয়ার। তাই আমার মনে হয় আমার যেটুকু পাওনা সবটাই আমার মা এবং বাবার জন্য।
৬.) open tea বায়োস্কোপ চোখ বন্ধ করে বলা যেতে পারে এটা টিনেজারদের ছবি,একটা আলাদা ইমেজ আছে।
Generation আমি কেন দেখবে লোকে?
উঃ- generation আমি দেখে ফেলেছে লোকে আর যারা এখনও দেখেননি তাদের জন্য বলি open tea বায়োস্কোপ টিনেজারদের ছবি ছিলো, একটা ফ্রেস ছবি ছিল তাই আবার অনেক বছর পরে একটা ফ্রেস ছবি হয়েছে generation আমি। generation আমি একটা খুব important প্রবলেমকে adress করে সেটা হচ্ছে over parenting এবং under parenting। over parenting বলতে বাবা মায়ের নিজের ইচ্ছে ছেলেমেয়েদের ওপর জোড় করে চাপিয়ে দেওয়া, ছেলেমেয়েদের বন্দি করে রাখা। এটা আমি প্রচুর দেখিছি এখনও হচ্ছে যারা বিয়ে করে তাদের ওপরেও এরকম প্রেসার দেওয়া হয়। এরকম লোক আছেন যারা generation আমি দেখে চুপ করে গেছেন কারণ তারা জানেন তারা নিজেরাই এটা করেছেন এবং under parenting হচ্ছে আমি এটাও দেখেছি যারা ডিভোর্স বা সেপারেটেড parents সেটা বাচ্চার মেন্টালিটিতে কতটা ডিপ্রেশন এনে দেয় তবে এই ছবিতে কোথাও দেখানো হয়নি বাবা মায়েরা ভুল আর সন্তানেরা ঠিক। এই ছবিতে বাবা মায়েদের দিকটাও জরুরি কারণ তাঁরা চায় ছেলেমেয়েদের সুস্থ ভালো ভবিষ্যত সমস্তটাই important। আমরা এই ছবিতে বলিনি পড়াশোনা বন্ধ করে দাও, না একদমই নয় পড়াশোনাটা ভীষণ জরুরি, যদি গান করতে ইচ্ছে হয় তাহলে পড়াশোনাটাও করো গানটাও করো।কাজেই ছবিটা খুব important একটা ছবি যারা দেখননি তারা মিস করেছেন। hoichoi তে আছে ছবিটা দেখে নিন আর যারা এখনও মনে করছেন তারা দোখবেন না তারা দেখবেন না তারা নিজেরাই মিস করবেন কারণ খুব জরুরি একটা ছবি হয়েছে।
৭.)এখন অবধি তোমার পছন্দের এবং তোমার অভিনিত সেরা নাটকের নাম?
উঃ- আমি চন্দন সেনের সঙ্গে অভিনয় করি মানে আমাদের দল আশোকনগর নাট্যআনন সেখানে চন্দন সেন নাটক পরিচালনা করেন, বাবা করেন, পঞ্চানন ব্যানার্জী করেন, আমাদের ওয়ার্কশোপে অনেক কাজ হয়। আমার কাছে সব নাটকই খুব প্রিয় এবং কাছের। আমার কাছে নাটকের বক্তব্যটা জরুরি, নাটকের সংলাপটা জরুরি, নাটকের যেটা সামাজিক দায়িত্ব সেটা জরুরি তবে যদি খুব কাছের কিছু নাটক বলতে হয় তাতে আমি একটা নাম কখনই করতে পারিনা তবে আমি বলব রাজগুরু বলে একটা নাটক আমি করেছিলাম শুভানিতা গুহ'র নির্দেশনায় সেখানে আমি চন্দ্রগুপ্তের ছোটোবেলার পাঠ করেছিলাম চাঁদ। ওই নাটকটা আমাকে অভিনেতা হিসেবে অনেক কিছু শিখিয়েছে। এবং Personally যদি বলি আমাদের দলে সমস্ত নাটকই আমার কাছের,ক্লাস থ্রীতে একটা নাটক করেছিলাম সত্যজিৎ রায় চলচিত্র অবলম্বনে হিরক রাজার দেশে সেটা আমার কাছে খুব ক্লোজ একটা নাটক, অনেক ছোটোবেলায় করেছিলাম তো তাই অনেক মেমোরিবল সমস্ত অভিজ্ঞতা রয়েছে।
"যদি কারোর অভিনয় করার জন্য dadecation থাকে,honesty থাকে, passion থাকে তাহলে কেউ তাকে আটকাতে পারবেনা"
এবার দু-এক কোথায় উত্তর দাও
৮.)ঋত'র শর্টকাট
[ ঋতঃ-আমি শর্টকার্টে বিশ্বাস করিনা, সমস্তটাই লংকার্ট হতে হয় অনেক পরিশ্রম করতে হয়]
ক.) পর্ণমোচী?
উঃ-পর্ণমোচী আমার কাজ করা সেই ছবি যেখনে আমি নিজেকে ধুয়ে ফেলে একটা অন্য মানুষ হতে পেরেছিলাম,সৎ ভাবে কাজ করতে পেরেছিলাম। খুব কাছের একটা ছবি।
খ.) অনুপম রায়?
উঃ- অসম্ভব ভালো গান লেখেন। তার গানে কবিতার একটা ছাপ আছে, উনার গানের কথা শুনলে বোঝা যায় যে উনি এক্সটেনসিভলি পড়েছেন বাংলা সাহিত্য, কবিতা সমস্তটাই। উনার লেখা খুব ভালো লাগে আমার।
গ.)রাইমা সেন?
উঃ- খুব ডেডিকেটেড একজন অভিনেত্রী।
৯.) না হলেও বলতে হবে(মজা টাইপের প্রশ্ন)
★যদি বলি হিংসা হয়, কেন হয়?
ক.) উত্তম কুমার
উঃ- কারণ উনি উত্তম কুমার তাই হিংসে হয়। উত্তম কুমার উত্তম কুমার উনাকে হিংসে করে কি হবে উনি তো ভগবান।
খ.)শান্তিলাল মুখার্জি
উঃ- আমি উনার মতো শিক্ষীত হতে পারিনি যেটা হওয়া উচিত ছিল। প্রচুর শিক্ষা লোকটার কাছে।
গ.)শিলাজিৎ?
উঃ- ওরকম এনার্জি কেন নেই আমার? খুব হিংসা হয়, অসম্ভব এনার্জেটিক।
১০.) যারা নায়ক হবার স্বপ্ন দেখে কিন্তু তাদের তিনকুলে ইন্ডাস্ট্রিতে কেউ নেই, তারা তাদের স্বপ্ন কীভাবে পূরণ করবে?
উঃ- দেখো অনেক অনেক actor, actress যারা থিয়েটার বা সিনেমার কাজ করেন তাদের অনেকেরই তিনকূলে কেউ নেই industry তে তারা কিন্তু কাজ করছেন। যেরকম খুব সহজ দু-একটা example দিলে সবার বুঝতে সুবিধে হবে সেটা হচ্ছে অনির্বাণ দা বা কৌশিক দা, অঙ্কিতা মাঝি। এনারা কিন্তু নিজের অভিনয়ের ক্ষমতাতেই সবটা করেছেন। যদি কারোর অভিনয় করার জন্য dadecation থাকে,honesty থাকে, passion থাকে তাহলে কেউ তাকে আটকাতে পারবেনা।
১১.)ছোটোবেলার কোনো মজার ঘটনা স্কুল জীবনে?
উঃ- আমার পুরো স্কুল জীবনটাই মজার, ভীষণ আনন্দে কেটেছে। একটা মজার ঘটনা আমার মনে নেই আমি অনেক কিছু করেছি আর যা করেছি এখানে বলাও যাবেনা (হালকা হেসে),মানে অনেক দুষ্টুমি করেছি সেই সব থাক নাহয়।
অভিনেতা বেশি শান্ত। আমি খুব দূরন্ত
★ঋত'র পছন্দ কী
১. প্রিয় রঙঃ- কালো
২.প্রিয় খাবারঃ- বিরিয়ানী
৩.প্রিয় পোশাকঃ- এমনি টিশার্ট আর একটা প্যান্ট।
৪.ঋত'র চোখে চন্দ্রিল ভট্টাচার্যঃ- অসম্ভব ভালো একজন লেখক।
৫.ঋত'র কাছে অভিনেতা পরমব্রতঃ- খুবই ভালো অসাধারণ একজন অভিনেতা। আমার মনে হয় under used মানে পরমদা যতটা ভালো অভিনেতা তত বেশি তাকে use করা হয়নি এবং অসম্ভব ভালো পরিচালক একজন। আমার মনে হয় পরম দার মতো একজন যোগ্য অভিনেতাকে আরও বেশি use করা যায়।
৬.প্রিয় গান এবং সিনেমাঃ- আমার প্রিয় গান বা সিনেমা একটা একটা কোনোটাই বলতে পারিনা। প্রচুর গান শুনি, প্রচুর সিনেমা দেখি কাজেই একটা নাম বলতে পারবনা।
৭.ঋতব্রত'র কাছে সত্যজিৎ রায়ঃ- ভগবান। হ্যাঁ এটুকুই থাক।
৮.গায়ক অনিন্দ্য প্রিয় নাকি ডিরেক্টর অনিন্দ্যঃ- গায়ক অনিন্দ্য কারণ অনেক ছোটো থেকে চন্দ্রবিন্দু শুনেছি এবং ডিরেক্টর অনিন্দ্যও খুব কাছের যেহেতু প্রথম ছবি অনিন্দ্য দা করেছে তখন আমরা সবাই ছিলাম একটা ফামেলির মতো।
৯.অন্ধকার হয়ে গেছে,হয়তো লোডশেডিং, inverter কাজ করছে না। ঋতব্রত কাকে ডাকবে, মাকে নাকি বাবাকে?
উঃ- দু'জনকেই ডাকব। এই একটা comparison আমি করতে পারিনা মা না বাবা৷ আমার কাছে দু'জনেই একই রকম important।
১০.)অভিনেতা ঋতব্রত ভালো ছেলে নাকি অভিনেতা সরিয়ে রেখে যদি বলি শুধু ঋতব্রত মুখার্জি, সে ভালো ছেলে? মানে কে বেশি শান্তশিষ্ট এটাই জানতে চাইছি।
উঃ- অভিনেতা বেশি শান্ত। আমি খুব দূরন্ত।
======================