প্রথমেই জলফড়িং-র পক্ষ থেকে তোমাকে জানাই নমস্কার
কৃপাঃ- নমস্কার
১.) লেখিকা কৃপা বসু, নামের আগে লেখিকা শব্দের অনুভূতি কিরকম হয় ?
উঃ- আমি নিজেকে লেখিকা বলে ভাবিনি এখনো, নিজের প্রোফাইলে কোথাও লিখিনি যে আমি লেখিকা। এই শব্দ গুলো নিজের নামের পাশে বসানোর যোগ্যতা এখনো হয়নি। এখনো অনেক পথ চলা বাকি। আর কেউ যদি ভালোবেসে বা টোন কেটে লেখিকা বলে ডাকে, দুটোতেই বড্ড বেশি লজ্জা করে আর একটা জায়গায় খুব লজ্জা করে যখন কেউ অটোগ্রাফ চায়, কবে এত বড় হলাম যে অটোগ্রাফ দেবো! কিছুই তো এচিভ করিনি জীবনে, সবটাই শূণ্য ফাঁকা, আমি বরং জড়িয়ে ধরতে পারি অটোগ্রাফ দিতে পারিনা।
২.) প্রথম লেখার নাম? কত বছর বয়স থেকে লেখালেকির শুরু?
উঃ- প্রথম লেখার নাম মনে নেই রাদার নামহীন কিছু কবিতা লেখা শুরু করি প্রথমে। মোস্ট প্রবাবলি 2 বছর হলো লিখছি, হাতেখড়ি বলা ভালো।
৩.)তোমার ছাপানো একক কাব্য গ্রন্থের নাম?উপলব্ধি কিরকম ছিল?
উঃ- "দ্রাঘিমা ও প্রত্নবলিকা"। কাঁচামাটিতে মূর্তি গড়ে একজন মধ্যবিত্ত সাধারণ মানুষ যেমন নিজেকে মনে মনেই ঈশ্বর ভাবতে শুরু করে, ঠিক তেমনটাই উপলব্ধি ছিল।
৪.)এত মানুষের ভালোবাসা,এতো এতো শেয়ার, লাইক। এতোদিন লিখলেনা নিজের কাছে কিরকম লেগেছে নিজেকে এই অবস্থায়।
উঃ-ফেসবুকে লাইক কমেন্ট শেয়ার যদি জীবনের একমাত্র লক্ষ্য তাহলে বলতে হবে ভীষণ খারাপ। কিন্তু এটা সঠিক উত্তর নয়। আমি প্রতিটা অবস্থায় ভালো থাকি, থাকার চেষ্টা করি। জীবনের লড়াই তো এটাই প্রতিটা মুহূর্তে নিজেকে নতুনভাবে গড়ে তোলা, একঘেয়ে জীবন কিংবা অভ্যাসের জীবন মানেই তো নিজের কাছে নিজের হেরে যাওয়া। আমরা তখনই জিতি যখন গতানুগতিক জীবনকে একসেকেন্ডে ভেঙে গুঁড়িয়ে আবার নতুন রূপে নিজেদের প্রতিষ্ঠিত করতে পারি। ফেসবুকটাও ভীষণ একঘেয়ে হয়ে গিয়েছিল, ফেসবুকের বাইরের জগৎ টাতে আমি বেশি ভালো আছি।
৫.) এখন একটা লেখা ছাড়লে আগের মতো লাইক,কমেন্ট,শেয়ার এলো না। কার খারাপ লাগবে লেখিকা কৃপার নাকি কৃপা বসুর।
উঃ- একদিনেই সিদ্ধান্ত নিয়েছি, একদিনেই ফেসবুক ছেড়েছি এমনটা নয় যে যাচ্ছি বলে দুঘন্টা পরে আবার ফিরে এসেছি। কাজেই লাইক কমেন্ট শেয়ারের লোভ কোনোটাই নেই। এরপর যদি লিখি তখনও থাকবেনা আশা করি, কারণ ফেসবুক নামক ড্রাগের নেশা থেকে আমি মুক্ত হয়ে গেছি।
৬.) কৃপা বসু কি শান্ত স্বভাবের মানুষ? লেখালেখি ছাড়া আর কি কি করা হয়?
উঃ-শান্ত একেবারেই না। যারা কাছ থেকে দেখেছে তারা ভালোমতো জানে আমি কিরকম চিজ। ভীষণ চঞ্চল, প্রাণবন্ত, বাচাল, দুস্টু স্বভাবের।
৭.)কৃতি্তবাস কিংবা দেশ সবার স্বপ্ন থাকে। তোমারও আছে নিশ্চয়?
উঃ- নাহ, তেমন কোনো স্বপ্ন নেই, লেখালেখি যখন ছেড়ে দিয়েছি তখন কৃত্তিবাস দেশের স্বপ্ন দেখে কি লাভ।
৮.) এতোদিন থেমে থাকলে কেন?
উঃ- মানুষ থেমে থাকেনা কখনোই, কিছুদিন বিরতি নিতে পারে। আসলে ফেসবুক বন্ধ করার পর আমার শ্বাসপ্রশ্বাসটা ভালো ভাবে চলাচল করছে, স্বচ্ছ বায়ু, স্বচ্ছ পরিবেশ, মুখোশ হীন মানুষ, বেশ বেশ ভালো আছি।
৯.) নিজের প্রতিদ্বন্দী কাকে মনে করো? নাকি নেই।
উঃ- মানুষের সবচেয়ে বড় প্রতিদ্বন্দ্বী সে নিজেই, নিজেকে বেটার থেকে বেটার মানুষে পরিণত করা সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ। অন্য কাউকে প্রতিদ্বন্দ্বী ভাবার এত সময় কোথায়! অন্য কাউকে এত প্রায়োরিটি দিতে আছে নাকি, নিজেকে নিজে চ্যালেঞ্জ করো,নিজের প্রতিদ্বন্দ্বী নিজে হও।
-----------------------
কাজেই আমার সবচেয়ে বেশি ভয় করে নিজেকে।
------------------------
১০.) তোমার কাছে সব চেয়ে প্রিয় ঘটনা যাকে তুমি ভুলতে পারবেনা কোনো দিন?
উঃ- অনেক অনেক, খারাপের চেয়ে আমার জীবনে ভালো ঘটনাই বেশি আছে। তার মধ্যে একটা মাধ্যমিকে ভালো নাম্বার পাওয়ায় ফার্স্ট টাইম বাবার হাত বোলানো মাথায়।
১১.) ফেসবুকে অনেক পপুলার কবিরা আছেন, কখনও কখওন মনে হয়না যে তোমার লেখা গুলো কেমন যেন কথা কথা? (খারাপ ভাবে নেবে না প্লিস)
উঃ- খারাপ ভাবে নেবার কি আছে! সবাই তো একধারায় লিখতে পারেনা, বা লেখেনা, আমিও চেষ্টা করেছি একটু অন্যভাবে লেখার,অন্যধারায় লেখার, খারাপ ভালো ঠিক ভুল এত ভাবিনি কিন্তু। এবং এটা আমার প্রাপ্তি এই কনসেপ্টটা অনেকেই চুরি করে নিজের শব্দ সাজিয়ে লিখছে আজকাল।
১২.)আচ্ছা ধরো এই একই রকম লেখা অন্য একটা ছেলে লিখল মানে তুমি যেরকম ভাবধারায় লেখ তার ক্ষেত্রে তোমার মতো অতো কমেন্ট, শেয়ার এলো না। কখনও মনে হয়না তুমি মেয়ে বলে যেন একটু বেশিই পপুলার হয়ে গেছ?
উঃ- ভারতের মতো দেশে এরকম প্রশ্ন করাটা এবং প্রশ্নের উত্তরে হ্যাঁ বলাটাই স্বাভাবিক। মানুষ জনপ্রিয় হওয়ার জন্য অনেককিছুই করতে পারে, কিছু মেয়েরা "মেয়ে" হওয়া টাকেই এক্স ফ্যাক্টর হিসেবে কাজে লাগায় জনপ্রিয় হওয়ার জন্য এবং নেগেটিভ পাব্লিসিটিকেও একরকম প্রচার হিসেবে মনে করে। "তবে সবার উপর কর্মই একমাত্র সত্য, তাহার উপর নাই," এখনো এই কথাতেই বিশ্বাস রাখি।
১৩.) লেখার জগতে এসে এতো পপুলার, কাউকে ভয় পাও যে তোমার ক্ষতি করবে বলে মনে হয়।
উঃ- বোকারা সবচেয়ে বড় এবং বেশি ক্ষতি নিজের করে, বোকারা নিজের বিপদ নিজেই ডেকে আনে, কাজেই আমার সবচেয়ে বেশি ভয় করে নিজেকে।
১৪.) ফেসবুকে লেখেন এমন তোমার প্রিয় লেখক এবং লেখিকার নাম?
উঃ- লম্বা লিস্ট হবে আগেই বলে রাখলাম। অভীক রে, দেবজ্যোতি দাশগুপ্ত, অর্ঘ্যদীপ আচার্য, রুদ্র গোস্বামী, সুব্রত বারিষওয়ালা, মুকুলিকা মীরাবাই চ্যাটার্জি, আজহারুল ইসলাম, আত্রেয়ী ভৌমিক।
কৃপার পছন্দ কি?
============
প্রিয় রঙঃ- ব্ল্যাক এন্ড হোয়াইট।
প্রিয় খাবারঃ- সাদা ভাত, আলু ভাজা, মুড়িঘন্ট, মটন কষা।
প্রিয় পোশাকঃ- কুর্তি, জিন্স, পাজামা, যা পরতে আমি স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করি।
প্রিয় গানঃ- প্রচুর, এভাবে যে কোনো একটা বলা মুশকিল, মুডের উপর নির্ভর করে কখন কোনটা শুনবো
প্রিয় লেখকঃ- সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়, জয় গোস্বামী, ভাস্কর চক্রবর্তী।
প্রিয় নায়কঃ- নওয়াজ উদ্দিন
কৃপার ক্রাশের নামঃ- অনেক, এবং প্রতিনিয়ত চেঞ্জেবল😂 এভাবে বলা চাপের বিষয়।
শীতের দিন প্রিয় নাকি রাতঃ- অবশ্যই রাত।
কৃপার চোখে জয় গোস্বামীঃ- আধুনিক কবিতার একাধিক অগ্রদূতের মধ্যে তিনি অনন্য এবং অন্যতম, আধুনিক কবিতার ঈশ্বর বলা ভালো।
তোমার কাছে তোমার মাঃ- প্রতিটা সন্তানের কাছে তার মা যেমন হয় আমার কাছেও তাই। পাঁচমেশালি সম্পর্ক, বান্ধবী, বোন, দিদি, সন্তান, একটা শক্তপোক্ত ছাদ, আদর জমানো ঘর এককথায় আশ্রয়।
কৃপাঃ- নমস্কার
১.) লেখিকা কৃপা বসু, নামের আগে লেখিকা শব্দের অনুভূতি কিরকম হয় ?
উঃ- আমি নিজেকে লেখিকা বলে ভাবিনি এখনো, নিজের প্রোফাইলে কোথাও লিখিনি যে আমি লেখিকা। এই শব্দ গুলো নিজের নামের পাশে বসানোর যোগ্যতা এখনো হয়নি। এখনো অনেক পথ চলা বাকি। আর কেউ যদি ভালোবেসে বা টোন কেটে লেখিকা বলে ডাকে, দুটোতেই বড্ড বেশি লজ্জা করে আর একটা জায়গায় খুব লজ্জা করে যখন কেউ অটোগ্রাফ চায়, কবে এত বড় হলাম যে অটোগ্রাফ দেবো! কিছুই তো এচিভ করিনি জীবনে, সবটাই শূণ্য ফাঁকা, আমি বরং জড়িয়ে ধরতে পারি অটোগ্রাফ দিতে পারিনা।
২.) প্রথম লেখার নাম? কত বছর বয়স থেকে লেখালেকির শুরু?
উঃ- প্রথম লেখার নাম মনে নেই রাদার নামহীন কিছু কবিতা লেখা শুরু করি প্রথমে। মোস্ট প্রবাবলি 2 বছর হলো লিখছি, হাতেখড়ি বলা ভালো।
৩.)তোমার ছাপানো একক কাব্য গ্রন্থের নাম?উপলব্ধি কিরকম ছিল?
উঃ- "দ্রাঘিমা ও প্রত্নবলিকা"। কাঁচামাটিতে মূর্তি গড়ে একজন মধ্যবিত্ত সাধারণ মানুষ যেমন নিজেকে মনে মনেই ঈশ্বর ভাবতে শুরু করে, ঠিক তেমনটাই উপলব্ধি ছিল।
৪.)এত মানুষের ভালোবাসা,এতো এতো শেয়ার, লাইক। এতোদিন লিখলেনা নিজের কাছে কিরকম লেগেছে নিজেকে এই অবস্থায়।
উঃ-ফেসবুকে লাইক কমেন্ট শেয়ার যদি জীবনের একমাত্র লক্ষ্য তাহলে বলতে হবে ভীষণ খারাপ। কিন্তু এটা সঠিক উত্তর নয়। আমি প্রতিটা অবস্থায় ভালো থাকি, থাকার চেষ্টা করি। জীবনের লড়াই তো এটাই প্রতিটা মুহূর্তে নিজেকে নতুনভাবে গড়ে তোলা, একঘেয়ে জীবন কিংবা অভ্যাসের জীবন মানেই তো নিজের কাছে নিজের হেরে যাওয়া। আমরা তখনই জিতি যখন গতানুগতিক জীবনকে একসেকেন্ডে ভেঙে গুঁড়িয়ে আবার নতুন রূপে নিজেদের প্রতিষ্ঠিত করতে পারি। ফেসবুকটাও ভীষণ একঘেয়ে হয়ে গিয়েছিল, ফেসবুকের বাইরের জগৎ টাতে আমি বেশি ভালো আছি।
৫.) এখন একটা লেখা ছাড়লে আগের মতো লাইক,কমেন্ট,শেয়ার এলো না। কার খারাপ লাগবে লেখিকা কৃপার নাকি কৃপা বসুর।
উঃ- একদিনেই সিদ্ধান্ত নিয়েছি, একদিনেই ফেসবুক ছেড়েছি এমনটা নয় যে যাচ্ছি বলে দুঘন্টা পরে আবার ফিরে এসেছি। কাজেই লাইক কমেন্ট শেয়ারের লোভ কোনোটাই নেই। এরপর যদি লিখি তখনও থাকবেনা আশা করি, কারণ ফেসবুক নামক ড্রাগের নেশা থেকে আমি মুক্ত হয়ে গেছি।
৬.) কৃপা বসু কি শান্ত স্বভাবের মানুষ? লেখালেখি ছাড়া আর কি কি করা হয়?
উঃ-শান্ত একেবারেই না। যারা কাছ থেকে দেখেছে তারা ভালোমতো জানে আমি কিরকম চিজ। ভীষণ চঞ্চল, প্রাণবন্ত, বাচাল, দুস্টু স্বভাবের।
৭.)কৃতি্তবাস কিংবা দেশ সবার স্বপ্ন থাকে। তোমারও আছে নিশ্চয়?
উঃ- নাহ, তেমন কোনো স্বপ্ন নেই, লেখালেখি যখন ছেড়ে দিয়েছি তখন কৃত্তিবাস দেশের স্বপ্ন দেখে কি লাভ।
৮.) এতোদিন থেমে থাকলে কেন?
উঃ- মানুষ থেমে থাকেনা কখনোই, কিছুদিন বিরতি নিতে পারে। আসলে ফেসবুক বন্ধ করার পর আমার শ্বাসপ্রশ্বাসটা ভালো ভাবে চলাচল করছে, স্বচ্ছ বায়ু, স্বচ্ছ পরিবেশ, মুখোশ হীন মানুষ, বেশ বেশ ভালো আছি।
৯.) নিজের প্রতিদ্বন্দী কাকে মনে করো? নাকি নেই।
উঃ- মানুষের সবচেয়ে বড় প্রতিদ্বন্দ্বী সে নিজেই, নিজেকে বেটার থেকে বেটার মানুষে পরিণত করা সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ। অন্য কাউকে প্রতিদ্বন্দ্বী ভাবার এত সময় কোথায়! অন্য কাউকে এত প্রায়োরিটি দিতে আছে নাকি, নিজেকে নিজে চ্যালেঞ্জ করো,নিজের প্রতিদ্বন্দ্বী নিজে হও।
-----------------------
কাজেই আমার সবচেয়ে বেশি ভয় করে নিজেকে।
------------------------
১০.) তোমার কাছে সব চেয়ে প্রিয় ঘটনা যাকে তুমি ভুলতে পারবেনা কোনো দিন?
উঃ- অনেক অনেক, খারাপের চেয়ে আমার জীবনে ভালো ঘটনাই বেশি আছে। তার মধ্যে একটা মাধ্যমিকে ভালো নাম্বার পাওয়ায় ফার্স্ট টাইম বাবার হাত বোলানো মাথায়।
১১.) ফেসবুকে অনেক পপুলার কবিরা আছেন, কখনও কখওন মনে হয়না যে তোমার লেখা গুলো কেমন যেন কথা কথা? (খারাপ ভাবে নেবে না প্লিস)
উঃ- খারাপ ভাবে নেবার কি আছে! সবাই তো একধারায় লিখতে পারেনা, বা লেখেনা, আমিও চেষ্টা করেছি একটু অন্যভাবে লেখার,অন্যধারায় লেখার, খারাপ ভালো ঠিক ভুল এত ভাবিনি কিন্তু। এবং এটা আমার প্রাপ্তি এই কনসেপ্টটা অনেকেই চুরি করে নিজের শব্দ সাজিয়ে লিখছে আজকাল।
১২.)আচ্ছা ধরো এই একই রকম লেখা অন্য একটা ছেলে লিখল মানে তুমি যেরকম ভাবধারায় লেখ তার ক্ষেত্রে তোমার মতো অতো কমেন্ট, শেয়ার এলো না। কখনও মনে হয়না তুমি মেয়ে বলে যেন একটু বেশিই পপুলার হয়ে গেছ?
উঃ- ভারতের মতো দেশে এরকম প্রশ্ন করাটা এবং প্রশ্নের উত্তরে হ্যাঁ বলাটাই স্বাভাবিক। মানুষ জনপ্রিয় হওয়ার জন্য অনেককিছুই করতে পারে, কিছু মেয়েরা "মেয়ে" হওয়া টাকেই এক্স ফ্যাক্টর হিসেবে কাজে লাগায় জনপ্রিয় হওয়ার জন্য এবং নেগেটিভ পাব্লিসিটিকেও একরকম প্রচার হিসেবে মনে করে। "তবে সবার উপর কর্মই একমাত্র সত্য, তাহার উপর নাই," এখনো এই কথাতেই বিশ্বাস রাখি।
১৩.) লেখার জগতে এসে এতো পপুলার, কাউকে ভয় পাও যে তোমার ক্ষতি করবে বলে মনে হয়।
উঃ- বোকারা সবচেয়ে বড় এবং বেশি ক্ষতি নিজের করে, বোকারা নিজের বিপদ নিজেই ডেকে আনে, কাজেই আমার সবচেয়ে বেশি ভয় করে নিজেকে।
১৪.) ফেসবুকে লেখেন এমন তোমার প্রিয় লেখক এবং লেখিকার নাম?
উঃ- লম্বা লিস্ট হবে আগেই বলে রাখলাম। অভীক রে, দেবজ্যোতি দাশগুপ্ত, অর্ঘ্যদীপ আচার্য, রুদ্র গোস্বামী, সুব্রত বারিষওয়ালা, মুকুলিকা মীরাবাই চ্যাটার্জি, আজহারুল ইসলাম, আত্রেয়ী ভৌমিক।
কৃপার পছন্দ কি?
============
প্রিয় রঙঃ- ব্ল্যাক এন্ড হোয়াইট।
প্রিয় খাবারঃ- সাদা ভাত, আলু ভাজা, মুড়িঘন্ট, মটন কষা।
প্রিয় পোশাকঃ- কুর্তি, জিন্স, পাজামা, যা পরতে আমি স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করি।
প্রিয় গানঃ- প্রচুর, এভাবে যে কোনো একটা বলা মুশকিল, মুডের উপর নির্ভর করে কখন কোনটা শুনবো
প্রিয় লেখকঃ- সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়, জয় গোস্বামী, ভাস্কর চক্রবর্তী।
প্রিয় নায়কঃ- নওয়াজ উদ্দিন
কৃপার ক্রাশের নামঃ- অনেক, এবং প্রতিনিয়ত চেঞ্জেবল😂 এভাবে বলা চাপের বিষয়।
শীতের দিন প্রিয় নাকি রাতঃ- অবশ্যই রাত।
কৃপার চোখে জয় গোস্বামীঃ- আধুনিক কবিতার একাধিক অগ্রদূতের মধ্যে তিনি অনন্য এবং অন্যতম, আধুনিক কবিতার ঈশ্বর বলা ভালো।
তোমার কাছে তোমার মাঃ- প্রতিটা সন্তানের কাছে তার মা যেমন হয় আমার কাছেও তাই। পাঁচমেশালি সম্পর্ক, বান্ধবী, বোন, দিদি, সন্তান, একটা শক্তপোক্ত ছাদ, আদর জমানো ঘর এককথায় আশ্রয়।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন