ভিড় থেকে সরে আসি। সমুদ্র জানে না কারও নাম। অনেক লেখার শেষে সাদা পাতা এখনও আরাম...শ্রীজাত

বুধবার, ৩০ অক্টোবর, ২০১৯

জলফড়িং ফাউইন্ডার সুদীপ্ত সেনের শেষ সম্পাদকীয়


সম্পাদকীয়,

সে সময়টাই রোদ ছিল, একঝাঁক সাহিত্যের ওয়েব ম্যাগাজিন সে সময় রোদ ফেলেছিল আর আমার ইচ্ছে করেছিল সেই রোদে জলফড়িং কে উড়িয়ে দেওয়ার আর সেই কারনেই জলফড়িং এর সৃষ্টি করেছিলাম।
সময়টা ২০১৭ সালের ১৫  নভেম্বর। বিশাল একটা পাথর সরিয়ে রেখে প্রকাশ করেছিলাম জয়দীপ দা এবং সুনন্দ দার সহায়তায় প্রায় ৪৯ জনের লেখা।
সেদিনই বুঝতে পেরেছিলাম কাজটা সহজ নয় কঠিন আর কঠিনকেই আদরের সহিত মেনে নিয়ে এগুতে শুরু করলাম।
পথে যেতে যেতে বহু সংখ্যা করলাম, বহু ইন্টারভিউ, বহু নিত্যনতুন আইডিয়া। এসবকিছুকে ভর করে জলফড়িং পৌঁছে গেছে সবার কাছে।

আজ আমার হাতে সেইরকম সময় নেই ঠিক যতটা সময় দরকার একটা লড়াই এর জন্য তাই শেষ সম্পাদনা করলাম "ভালোবাসা বাকি আছে"।

আপনারা তাহলে ভাববেন সংখ্যা যখন প্রকাশিত তার মানে ভালোবাসা আর বাকি নেই
কিন্তু না এই উত্তর আমার কাছে নেই তাহলে আপনার কাছে কি করে থাকবে কারণ আমার সম্পাদনার শেষতম সংখ্যার নামটাইতো "ভালোবাসা বাকি আছে"।

এককথায় যাঁরা লেখা দিয়েছেন তাঁদের কাছে আমি কৃতজ্ঞ।
কৃতজ্ঞতা জানাই তাঁদের, যাঁরা এতো ছোটো একটা ওয়েব ম্যাগাজিনকে ইন্টারভিউ নেওয়ার সুযোগ দিয়েছেন।
ভালোবাসা নিও 'রিয়া' দি। তুমি সেদিন এক কথায় এই প্রচ্ছদ এঁকে দিয়েছিলে, তুমি চাওনি কিছু আর আমিও দেইনি কিছুই। শুধু মনে আছে তোমার আঁকা ছবিগুলো নিয়ে একটা কাজ করেছিলাম খুব তৃপ্তি পেয়েছিলাম সেই কাজটা করে সেটা আজ তোমায় জানালাম আমার শেষ সম্পাদকীয়।

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন