খুললে পাতা দেখতে পেলাম পত্রিকায়....
শ্রীজাত দা মেটাচ্ছে তাঁর ঘরের দায়
নিজের কফি নিজেই করে সকালে খায়
আর দুপুরে নাটক শুনে ঘুমোতে যায়।
রোদের ছাদে কাপড় ম্যালে দূর্বা দি
বলল দাদা, সাহায্যতে আমিও একটু হাতটা দিই
ভিটামিন রোজের সাথে, গ্রুপটা-সি(c)
পত্রিকাতেই জানতে পারি তথ্যটি।
কবিতা আর গল্প পড়ি তাঁর হাতের
উপন্যাসের খবর পেলাম আজকে কথায় বার্তাতে
তাঁর বিকেল প্রেমের সব লেখনীই রাত্রিতে
না লিখলে কি এমন খবর কেউ পেতেন?
দাদা যদি রুটিন করে কাজ করেন
এমন করে সামলে নেন এসব দিন
আমরা কেনো পারব না ঠিক এইভাবে?
মনকে বোঝান, বাড়িতে থেকেই জিততে হবে যুদ্ধটি।
আমিও নাহয় ভাগ করে নিই ঘরের কাজ
এমন অসুখ মিটবে সিওর কালকে ঠিক
মিটতে হবেই, আবার নতুন ফুটবে প্রাণ
মিটলে পরে শুনব দাদার নতুন গান
মিটবে ঠিকই..., শুনব দাদার নতুন গান।।
লেখা&ছবিঃ- সুদীপ্ত সেন( ডট.পেন)
[ founder of jolfhoring ]
তথ্য সংগৃহীতঃ- আনন্দবাজার পত্রিকা
আহা... মন ভরে গেল, একটা মানুষ কে ধরে কত কথা বলে দিলে আমাদের সকল কে. জলফড়িং এর শ্রীবৃদ্ধি হোক
উত্তরমুছুন