১.)
উপকথা
স্বপ্ন বুনি উপকথার মতো
হাল ছেড়ে দি ছোট্ট ছোট্ট ভুলে,
ইনসোম্যানিক শরীরে অক্ষত,
হাসতে পারি ঝড়ো হাওয়া ছুঁলে।
কপাল বেয়ে চিন্তা নামে পায়ে,
হাঁটতে থাকি ছায়াপথের দিকে।
যেমন করে গোধূলী নামার গায়ে,
মেঘের আলো নিম্নমানের ফিঁকে।
রক্ত পানে রপ্ত জীবন দশায়,
ইচ্ছে বিকই ভবিৎষতের দায়ে।
অক্ষম হই জাপটানো প্রত্যাশায়।
বুকের পাঁজর সেলাই করা বাঁয়ে।
তবুও মনে আরশি নগর খুঁজি।
পরশিরা আজ বড্ডই একঘেয়ে,
মিলিয়ে যাব এমন ভাবেই বুঝি?
আরো একবার ভালোবাসতে চেয়ে।।
২.)
অ যুক্ত মানুষ
স্পর্শ করে হাত গুটিয়ে এলে
বিরুদ্ধতার দায় বেড়ে যায় খুব।
তোমায় মনে সংশয় ঠাঁই পেলে
তার প্রতিদান আসন্ন নিশ্চুপ।
যারা শুধু সত্যি সত্যি খেলে,
হাসির কোপে ঝড়ায় অভিশাপ।
এগুলো সব জনগনের ভুল।
ভাষন শুধু, কেউ পাবেনা মাপ।
শহর জুরে কঠিন কঠিন রব,
ধুলোর ওপর ছড়াচ্ছে নিশ্বাস।
গাছেরা শুধু রুপকথা হতে বাকি,
স্ট্যাটাসে ঘোরে মানুষের উচ্ছাস।
আপন হতে যারা হঠাৎ আসে,
ভালোবাসে, ভালো বাসায় খুব।
তারাও আবার অন্তবিহীন হয়ে,
পাঠিয়ে দেবে বিষন্ন চিরকূট।
বিদ্রোহ আজ বিদ্রোহী হয়ে উঠে,
পিছন থেকে কথা বলাই স্বভাব।
এসো তবে মানুষের কথা বলি।
যাদের বড্ড মানুষ হওয়ার অভাব।।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন