আজ কফিকথা তে কবি 'তুষার কান্তি রায়ের' সাথে সুদীপ্ত সেন "জলফড়িং" ওয়েব ম্যাগ থেকে
================================================================
সুদীপ্তঃ-নমস্কার তুষার বাবু
কবিঃ- স্নেহের ভালোবাসা
সুদীপ্তঃ- তাহলে কথায় যাওয়া যাক
কবিঃ-কথা হোক
সুদীপ্তঃ-পুজোতে কি নতুন বই আসছে কবি তুষারের
কবিঃ-পুজোয় ঠিক নয় । সামান্য পরে । আমার 'দাহপুরুষ' উপন্যাসটি প্রকাশ করছে অভিযান প্রকাশনা
সুদীপ্তঃ- আচ্ছা ভালো খবর অগ্রীম শুভেচ্ছা জানাই তোমায়
কবিঃ- থ্যাঙ্কু থ্যাঙ্কু
সুদীপ্তঃ- আজকের প্রথম আলোচনা
বাঙালীরা কতখানি সাহিত্য বোঝে?
কবিঃ-সাহিত্যের বোঝা বাঙালি বহন করে বেশি । আর বোঝার কথা যদি বলো তবে বলতে বাধ্য হচ্ছি দু'লাইন লিখছি মানেই বুঝি সেটা কিন্তু নয়
সুদীপ্তঃ-আচ্ছা
সুদীপ্তঃ- আচ্ছা যদি তাই হয় সাহিত্যের বোঝা বাঙালী বহন করে বেশি
তাহলে আজ কোনো বাঙালী রিক্সাওয়ালা কে গিয়ে যদি বলি তুমি কবি অংশুমানকে চেনো??
ভ্যাল ভ্যাল করে তাকাই
অথচ অংশুমান সাহিত্যের লোক
কবিঃ- এটা তো একটা চিরকালীন সত্য! !!
আজ ও রবীন্দ্রনাথের নাম জানেন কিন্তু কবিতা চেনেন না এমন শিক্ষিত বাঙালি আছেন।
জীবনানন্দ দাশ এর কথা তো ছেড়েই দিলাম অথচ তিনি বাংলা কবিতার মাইলফলক
সুদীপ্তঃ- আচ্ছা ধরো তুমি কোনো দিন দেখলে তোমার লেখায় পাঁচজন বাঙালী কমেন্ট করলো।
তার মধ্যে একজন বলল যে, লেখাটা এটা হলে ভালো হতো, ঘেঁটে দেখলে উনি লেখার কেউ নন কি এফেক্ট হবে তোমার মধ্যে।
both এফেক্ট বলো ফেসবুকের কমেন্ট বক্স আর তোমার মনের
কবিঃ-হতেই পারে । লেখা যখন তৈরি হয় তখন যিনি লিখেছেন তার । কিন্তু পরে যাদের হাতে পড়ছে তারা তাদের মতো করে দেখতে পারেন
সুদীপ্তঃ- আচ্ছা পাঞ্জাবি পড়া = বাঙালী= সাহিত্য বোঝা
নাকি ≠ সাহিত্য বোঝা
কবিঃ- লিখতে এলেই পাঞ্জাবি পরে থাকতে হবে সেই বিষয়টি বহু আগেই ভেঙে গেছে । কবি সুনীল গাঙ্গুলী জিনস পরে রবীন্দ্রনাথের গান গেয়েছিলেন কবি শক্তির সঙ্গে।সাহিত্য অন্তর দিয়ে গ্রহণ বিষয়টি খুবই আপেক্ষিক । কাউকে দেখে বা শুনে সাহিত্যের বোদ্ধা মনে করা হয়তো ঠিক নয়
সুদীপ্তঃ-এক কাপ চা নাকি এক কাপ রাম বাঙালী সাহিত্যের জন্য দায়ী
( বিরহের লেখা লেখার সময়)?
কবিঃ-বিরহের লেখার জন্য চা -কফি - মদ কিছুই বাধ্যতামূলক নয়, বলে মনে করি । এমন অনেক কবি লেখক আছেন যারা লেখার জন্য নেশা করেন না । তবে তো সব নেশারু কবি হয়ে যেতেন।
এই বিষয়ে আর কিছু? ??
সুদীপ্তঃ-😆( হাসি)
সুদীপ্তঃ- আচ্ছা এটা মনে হয় তোমার যে বাঙালী যেন একটু বেশি অন্তঃমিল পছন্দ করছে আজকাল?
কবিঃ-না, একদম নয় । এটা কবিতার চাহিদা । প্রথম কবিতা তো অন্তমিল দিয়েই শুরু হয়েছে । তারপর মনে হোলো হয়তো যথেষ্ট প্রকাশ হতে অন্তমিল বাঁধা হয়ে দাঁড়াচ্ছে তখন মুক্ত লেখা এলো । ছন্দ বা অন্তমিল খুব সহজ তো নয়, কেউ পিঁড়ি এবং বিড়ি দিয়ে যুক্তিহীন অন্তমিল করলেন । তবে বিষয়টি কেমন হয়! !!! আবার অন্তমিল পেরিয়ে গেছে এমন লেখাই তো তখন লিখতে হবে যখন অনেকেই সেটি পছন্দ করছেন । কারণ বিশেষরা সর্বদা বিপরীত পথে হাঁটতে ভালোবাসেন । যেভাবে ভীষণ গদ্যছন্দের মধ্যে অন্তমিল শুরু হয়েছিলো।
সুদীপ্তঃ- বাহ্, ভালো জবাব।
কবিঃ-থ্যাঙ্কু সুদীপ্ত । আসলে আরো ভালো করে বলা যেতো
সুদীপ্তঃ- আচ্ছা তোমার লেখায় ৫০০ টা লাইক এলো, কমেন্ট এলো ২৩৮ টা, তাহলে যারা লাইক দিলো সবাই লেখা পড়লনা না??কী মনে হয়???
কবিঃ- ওসব দিয়ে কিস্যু বিচার হয় না । এমন তো দেখাই যায় খুব ভালো লেখাতে তেমন লাইক কমেন্ট নেই যতটা খুব খারাপ লেখা পেযেছে । আমি নিজেই তো আমার প্রিয়কবি বা লেখকের লেখায় লাইক কমেন্ট করি নি নজরে আসে নি বলে । হয়তো তার লেখা যখন এসেছিলো আমি তখন অনলাইন ছিলাম না
সুদীপ্তঃ-হতে পারে
সুদীপ্তঃ- অনেক সময় দেখা যায় কোনো পত্রিকা বলল এতো জন তরুণ কবিকে (খুব বাজে শব্দ) পুরষ্কার দেওয়া হলো,
কিন্তু দেখা গেল, যে কবি পুরষ্কার পেলনা অথচ তরুণ, তদের চেয়ে ভালো লেখে!
তাহলে এখন প্রশ্ন হচ্ছে ভেতর ভেতর কিছু একটা হচ্ছে না তো?
কবিঃ-এসব ঠিক ভাবতে ভালো লাগে না । চিরকাল এসব ছিলো আছে থাকবে । কতো ভালো কবি লেখক আছেন যারা তেমন প্রচার পেলেন না! !!
কিছু একটা তো হচ্ছেই । সর্বত্র হচ্ছে
সুদীপ্তঃ- পূজোর শপিং শেষ
কবিঃ- প্রায়। এটা আমার ছোটবেলার অভ্যাস ।
সুদীপ্তঃ- কি অভ্যাস
কবিঃ-বাবা রেলের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা ছিলেন তাই পুজোর কাছাকাছি সময়ে সপরিবারে একটা দোকানে ছেড়ে দিতেন আর আমরা বোকা বোকা পছন্দ করে কিনে আনতাম । পরে বুঝতাম ভাই এর টা আমার খুব পছন্দের
সুদীপ্তঃ- 😆(হাসি)😆
সুদীপ্তঃ- কোনো এক বসন্তে ভিজে গেলে পরে, ফিরে এসে মাথা শুকনোর পর তুমি কী বৃষ্টির কথা ভাববে আবার???
কবিঃ- বৃষ্টি তো সবসময়ই সিরিয়াসলি সঙ্গে থাকে
সুদীপ্তঃ- মৌসিনরাম??😛
কবিঃ-মেঘ-বাদল। মল্লারে ভিজতে সকলের পছন্দ বলে মনে হয
সুদীপ্তঃ- তাহলে পুজোয় বৃষ্টি হোক??🤨
কবিঃ-আমার কথায় সুদীপ্ত খুব কষ্ট পাবে😁
সুদীপ্তঃ-না না কেন, তুমি বললেই কী বৃষ্টি হবে নাকি,,, আর বরং তোমারই কষ্ট হবে কারণ বৃষ্টি পড়বে না
কবিঃ-খুব ভালো লাগলো রে সুদীপ্ত । আসলে এমন খোলা মেলা কথা তো তেমন বলা হয়ে ওঠে না ।
পুজোর আনন্দ সকলের হোক এই বাসনা করি।
সুদীপ্তঃ- তবুও তুমি খুললে কই
সুদীপ্তঃ- আচ্ছা একটা কথা জানতে ইচ্ছে করছে খুব,বলছি--
সুনীল বাবুর নীরা, জীবনানন্দের বনলতা, আর তুষারের???
এটা খুলে বলো
কবিঃ-জানি না । এবছরের বহু লেখায় খুব রাধারানী এলো । আগে তিনি রাইকিশোরী ছিলেন
সুদীপ্তঃ- আচ্ছা, মানে বদলাই আরকি
সুদীপ্তঃ-☕ কফি নাও
কবিঃ-থ্যাঙ্কু থ্যাঙ্কু
সুদীপ্তঃ-হুম, ধন্যবাদ
কবিঃ- সত্যিই মনটা কফি কফি করছিলো । কেমন ঠিক বুঝে গেলি 💜💜
সুদীপ্তঃ-বুঝি তো, পাঠকের এটাই কাজ, কি বলো?
কবিঃ- খুব ভালো থাকিস । লেখায় থাকিস । স্নেহের ভালোবাসা নিস! ! !
সুদীপ্তঃ- পান করতে করতে, কফি নিয়ে দু-লাইন শেষক্ষণে
কবিঃ- "ভেজা তোর চুলের ছায়ায়
দানা দানা জল জমে
কথা লেখে কফির ধোঁয়ায়"
================================================================
সুদীপ্তঃ-নমস্কার তুষার বাবু
কবিঃ- স্নেহের ভালোবাসা
সুদীপ্তঃ- তাহলে কথায় যাওয়া যাক
কবিঃ-কথা হোক
সুদীপ্তঃ-পুজোতে কি নতুন বই আসছে কবি তুষারের
কবিঃ-পুজোয় ঠিক নয় । সামান্য পরে । আমার 'দাহপুরুষ' উপন্যাসটি প্রকাশ করছে অভিযান প্রকাশনা
সুদীপ্তঃ- আচ্ছা ভালো খবর অগ্রীম শুভেচ্ছা জানাই তোমায়
কবিঃ- থ্যাঙ্কু থ্যাঙ্কু
সুদীপ্তঃ- আজকের প্রথম আলোচনা
বাঙালীরা কতখানি সাহিত্য বোঝে?
কবিঃ-সাহিত্যের বোঝা বাঙালি বহন করে বেশি । আর বোঝার কথা যদি বলো তবে বলতে বাধ্য হচ্ছি দু'লাইন লিখছি মানেই বুঝি সেটা কিন্তু নয়
সুদীপ্তঃ-আচ্ছা
সুদীপ্তঃ- আচ্ছা যদি তাই হয় সাহিত্যের বোঝা বাঙালী বহন করে বেশি
তাহলে আজ কোনো বাঙালী রিক্সাওয়ালা কে গিয়ে যদি বলি তুমি কবি অংশুমানকে চেনো??
ভ্যাল ভ্যাল করে তাকাই
অথচ অংশুমান সাহিত্যের লোক
কবিঃ- এটা তো একটা চিরকালীন সত্য! !!
আজ ও রবীন্দ্রনাথের নাম জানেন কিন্তু কবিতা চেনেন না এমন শিক্ষিত বাঙালি আছেন।
জীবনানন্দ দাশ এর কথা তো ছেড়েই দিলাম অথচ তিনি বাংলা কবিতার মাইলফলক
সুদীপ্তঃ- আচ্ছা ধরো তুমি কোনো দিন দেখলে তোমার লেখায় পাঁচজন বাঙালী কমেন্ট করলো।
তার মধ্যে একজন বলল যে, লেখাটা এটা হলে ভালো হতো, ঘেঁটে দেখলে উনি লেখার কেউ নন কি এফেক্ট হবে তোমার মধ্যে।
both এফেক্ট বলো ফেসবুকের কমেন্ট বক্স আর তোমার মনের
কবিঃ-হতেই পারে । লেখা যখন তৈরি হয় তখন যিনি লিখেছেন তার । কিন্তু পরে যাদের হাতে পড়ছে তারা তাদের মতো করে দেখতে পারেন
সুদীপ্তঃ- আচ্ছা পাঞ্জাবি পড়া = বাঙালী= সাহিত্য বোঝা
নাকি ≠ সাহিত্য বোঝা
কবিঃ- লিখতে এলেই পাঞ্জাবি পরে থাকতে হবে সেই বিষয়টি বহু আগেই ভেঙে গেছে । কবি সুনীল গাঙ্গুলী জিনস পরে রবীন্দ্রনাথের গান গেয়েছিলেন কবি শক্তির সঙ্গে।সাহিত্য অন্তর দিয়ে গ্রহণ বিষয়টি খুবই আপেক্ষিক । কাউকে দেখে বা শুনে সাহিত্যের বোদ্ধা মনে করা হয়তো ঠিক নয়
সুদীপ্তঃ-এক কাপ চা নাকি এক কাপ রাম বাঙালী সাহিত্যের জন্য দায়ী
( বিরহের লেখা লেখার সময়)?
কবিঃ-বিরহের লেখার জন্য চা -কফি - মদ কিছুই বাধ্যতামূলক নয়, বলে মনে করি । এমন অনেক কবি লেখক আছেন যারা লেখার জন্য নেশা করেন না । তবে তো সব নেশারু কবি হয়ে যেতেন।
এই বিষয়ে আর কিছু? ??
সুদীপ্তঃ-😆( হাসি)
সুদীপ্তঃ- আচ্ছা এটা মনে হয় তোমার যে বাঙালী যেন একটু বেশি অন্তঃমিল পছন্দ করছে আজকাল?
কবিঃ-না, একদম নয় । এটা কবিতার চাহিদা । প্রথম কবিতা তো অন্তমিল দিয়েই শুরু হয়েছে । তারপর মনে হোলো হয়তো যথেষ্ট প্রকাশ হতে অন্তমিল বাঁধা হয়ে দাঁড়াচ্ছে তখন মুক্ত লেখা এলো । ছন্দ বা অন্তমিল খুব সহজ তো নয়, কেউ পিঁড়ি এবং বিড়ি দিয়ে যুক্তিহীন অন্তমিল করলেন । তবে বিষয়টি কেমন হয়! !!! আবার অন্তমিল পেরিয়ে গেছে এমন লেখাই তো তখন লিখতে হবে যখন অনেকেই সেটি পছন্দ করছেন । কারণ বিশেষরা সর্বদা বিপরীত পথে হাঁটতে ভালোবাসেন । যেভাবে ভীষণ গদ্যছন্দের মধ্যে অন্তমিল শুরু হয়েছিলো।
সুদীপ্তঃ- বাহ্, ভালো জবাব।
কবিঃ-থ্যাঙ্কু সুদীপ্ত । আসলে আরো ভালো করে বলা যেতো
সুদীপ্তঃ- আচ্ছা তোমার লেখায় ৫০০ টা লাইক এলো, কমেন্ট এলো ২৩৮ টা, তাহলে যারা লাইক দিলো সবাই লেখা পড়লনা না??কী মনে হয়???
কবিঃ- ওসব দিয়ে কিস্যু বিচার হয় না । এমন তো দেখাই যায় খুব ভালো লেখাতে তেমন লাইক কমেন্ট নেই যতটা খুব খারাপ লেখা পেযেছে । আমি নিজেই তো আমার প্রিয়কবি বা লেখকের লেখায় লাইক কমেন্ট করি নি নজরে আসে নি বলে । হয়তো তার লেখা যখন এসেছিলো আমি তখন অনলাইন ছিলাম না
সুদীপ্তঃ-হতে পারে
সুদীপ্তঃ- অনেক সময় দেখা যায় কোনো পত্রিকা বলল এতো জন তরুণ কবিকে (খুব বাজে শব্দ) পুরষ্কার দেওয়া হলো,
কিন্তু দেখা গেল, যে কবি পুরষ্কার পেলনা অথচ তরুণ, তদের চেয়ে ভালো লেখে!
তাহলে এখন প্রশ্ন হচ্ছে ভেতর ভেতর কিছু একটা হচ্ছে না তো?
কবিঃ-এসব ঠিক ভাবতে ভালো লাগে না । চিরকাল এসব ছিলো আছে থাকবে । কতো ভালো কবি লেখক আছেন যারা তেমন প্রচার পেলেন না! !!
কিছু একটা তো হচ্ছেই । সর্বত্র হচ্ছে
সুদীপ্তঃ- পূজোর শপিং শেষ
কবিঃ- প্রায়। এটা আমার ছোটবেলার অভ্যাস ।
সুদীপ্তঃ- কি অভ্যাস
কবিঃ-বাবা রেলের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা ছিলেন তাই পুজোর কাছাকাছি সময়ে সপরিবারে একটা দোকানে ছেড়ে দিতেন আর আমরা বোকা বোকা পছন্দ করে কিনে আনতাম । পরে বুঝতাম ভাই এর টা আমার খুব পছন্দের
সুদীপ্তঃ- 😆(হাসি)😆
সুদীপ্তঃ- কোনো এক বসন্তে ভিজে গেলে পরে, ফিরে এসে মাথা শুকনোর পর তুমি কী বৃষ্টির কথা ভাববে আবার???
কবিঃ- বৃষ্টি তো সবসময়ই সিরিয়াসলি সঙ্গে থাকে
সুদীপ্তঃ- মৌসিনরাম??😛
কবিঃ-মেঘ-বাদল। মল্লারে ভিজতে সকলের পছন্দ বলে মনে হয
সুদীপ্তঃ- তাহলে পুজোয় বৃষ্টি হোক??🤨
কবিঃ-আমার কথায় সুদীপ্ত খুব কষ্ট পাবে😁
সুদীপ্তঃ-না না কেন, তুমি বললেই কী বৃষ্টি হবে নাকি,,, আর বরং তোমারই কষ্ট হবে কারণ বৃষ্টি পড়বে না
কবিঃ-খুব ভালো লাগলো রে সুদীপ্ত । আসলে এমন খোলা মেলা কথা তো তেমন বলা হয়ে ওঠে না ।
পুজোর আনন্দ সকলের হোক এই বাসনা করি।
সুদীপ্তঃ- তবুও তুমি খুললে কই
সুদীপ্তঃ- আচ্ছা একটা কথা জানতে ইচ্ছে করছে খুব,বলছি--
সুনীল বাবুর নীরা, জীবনানন্দের বনলতা, আর তুষারের???
এটা খুলে বলো
কবিঃ-জানি না । এবছরের বহু লেখায় খুব রাধারানী এলো । আগে তিনি রাইকিশোরী ছিলেন
সুদীপ্তঃ- আচ্ছা, মানে বদলাই আরকি
সুদীপ্তঃ-☕ কফি নাও
কবিঃ-থ্যাঙ্কু থ্যাঙ্কু
সুদীপ্তঃ-হুম, ধন্যবাদ
কবিঃ- সত্যিই মনটা কফি কফি করছিলো । কেমন ঠিক বুঝে গেলি 💜💜
সুদীপ্তঃ-বুঝি তো, পাঠকের এটাই কাজ, কি বলো?
কবিঃ- খুব ভালো থাকিস । লেখায় থাকিস । স্নেহের ভালোবাসা নিস! ! !
সুদীপ্তঃ- পান করতে করতে, কফি নিয়ে দু-লাইন শেষক্ষণে
কবিঃ- "ভেজা তোর চুলের ছায়ায়
দানা দানা জল জমে
কথা লেখে কফির ধোঁয়ায়"
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন