ভাঙা অঙ্কের কিউব
জি কে নাথ
খুন হওয়া স্বপ্নের জাল কেটে গুহার্তনাদ
নীলচে রঙিন শিরায় থেকে থেকে জমাট বাঁধে
এটা গতকালের একটা অনুভুতি,
যখন প্রথম লাফ দিয়েছিলাম সিঁড়ির উপর থেকে
শেষ অঙ্ক বুঝতে পেরে চরম কাটাছেঁড়া
করে উঠে দেখি নিজের থেকে নিজে
আলাদা হয়ে গেছি অনেক আগে।
ড্যাম ধরা সমাজের চারকোণা কামরাগুলো
গিলে খায় কিভাবে যেন হাঁ মুখে প্রতি রাতে।
নীরবে বাঁচা মানুষ থেকে মানুষের দূরের পথে
জেগে থাকা অজানা স্টেশনে হারিয়ে ফেলি
ক্ষয়ভয় মুক্ত নগরমানুষপাখির মিছিলে,
থেমে যাওয়া মুখের ভিতর রোজ হারিয়ে ও বেঁচে উঠি
নিভন্ত আড়ালের অন্তমিলে বিশ্বাসের জরিপ,
ওয়াচটাওয়ারের নীচে ছিন্নভিন্ন পুতুলের কান্না ..
আমার যৌবন নাশকতায় মিশে যায় ভোগের অন্ধকারের
আলোকণা
বোধের সীমানায় সমস্ত ভাঙা শব্দ হরফের শেষে
বিষাক্ত আঙুলের মশাল দূরত্বে ধুলোস্নানে
টুকরো হয়ে যাওয়া আজন্ম শীতকাল ছুঁয়ে দাঁড়িয়ে।
নর্দমায় পেরিয়ে যায় সময়চেতনার কর্দমাক্ত জঞ্জাল
মাটির মৃত বেদনার গর্ভে বায়ুর প্রচ্ছায়ার ভ্রম
শুয়ে থাকে দিনের শেষে .....ঘুমের কণা পুঁতে রাখি
হালকা ছায়াস্পর্শে
চরাচরে শুধু মৃত্যুতর্পণ .....ভাঙা বোতলের কাচে
মরচে ওঠে নীলাভ ব্যথা
পড়ে থাকা হাড়গোড়ের লতায় জড়িয়ে থাকি
কতকাল জানিনা এ ঘুণের শহরে
দৃষ্টিহীন আলোর গন্ধে জন্মান্ধ ঘোরানো সিঁড়ির ভাঁজ
নির্বাকআকর্ষ এ জড়িয়ে ওঠে ক্রমে
প্রবেশের আগেই ছোট হয়ে আসে সমস্ত ছিদ্রগুলো
সময়ের নীচে.... নিজের নীচে...... হয়তো কোন কিছু না হওয়ার নীচে...
কুয়াশার জঙ্গলে হারিয়ে যায় এ ছদ্মবেশী শৈশব
একই গল্পের পুনরাবৃত্তিতে ডুবে যায় চোখের আয়না
এখন স্তব্ধতার কাছাকাছি নীরবতার পাশে বিন্দু
বিন্দু রেখা টেনে আঁকছি পুনর্জন্ম....
ঘরের পর ঘর ঘরের পর ঘর পেরিয়ে যাচ্ছি
নিঃশব্দ পায়ে ধূসর হাওয়ায় মরা স্মৃতি
ফাঁক করে ডেকে ওঠে কাক......কা কা কা কা কা!!!
জি কে নাথ
খুন হওয়া স্বপ্নের জাল কেটে গুহার্তনাদ
নীলচে রঙিন শিরায় থেকে থেকে জমাট বাঁধে
এটা গতকালের একটা অনুভুতি,
যখন প্রথম লাফ দিয়েছিলাম সিঁড়ির উপর থেকে
শেষ অঙ্ক বুঝতে পেরে চরম কাটাছেঁড়া
করে উঠে দেখি নিজের থেকে নিজে
আলাদা হয়ে গেছি অনেক আগে।
ড্যাম ধরা সমাজের চারকোণা কামরাগুলো
গিলে খায় কিভাবে যেন হাঁ মুখে প্রতি রাতে।
নীরবে বাঁচা মানুষ থেকে মানুষের দূরের পথে
জেগে থাকা অজানা স্টেশনে হারিয়ে ফেলি
ক্ষয়ভয় মুক্ত নগরমানুষপাখির মিছিলে,
থেমে যাওয়া মুখের ভিতর রোজ হারিয়ে ও বেঁচে উঠি
নিভন্ত আড়ালের অন্তমিলে বিশ্বাসের জরিপ,
ওয়াচটাওয়ারের নীচে ছিন্নভিন্ন পুতুলের কান্না ..
আমার যৌবন নাশকতায় মিশে যায় ভোগের অন্ধকারের
আলোকণা
বোধের সীমানায় সমস্ত ভাঙা শব্দ হরফের শেষে
বিষাক্ত আঙুলের মশাল দূরত্বে ধুলোস্নানে
টুকরো হয়ে যাওয়া আজন্ম শীতকাল ছুঁয়ে দাঁড়িয়ে।
নর্দমায় পেরিয়ে যায় সময়চেতনার কর্দমাক্ত জঞ্জাল
মাটির মৃত বেদনার গর্ভে বায়ুর প্রচ্ছায়ার ভ্রম
শুয়ে থাকে দিনের শেষে .....ঘুমের কণা পুঁতে রাখি
হালকা ছায়াস্পর্শে
চরাচরে শুধু মৃত্যুতর্পণ .....ভাঙা বোতলের কাচে
মরচে ওঠে নীলাভ ব্যথা
পড়ে থাকা হাড়গোড়ের লতায় জড়িয়ে থাকি
কতকাল জানিনা এ ঘুণের শহরে
দৃষ্টিহীন আলোর গন্ধে জন্মান্ধ ঘোরানো সিঁড়ির ভাঁজ
নির্বাকআকর্ষ এ জড়িয়ে ওঠে ক্রমে
প্রবেশের আগেই ছোট হয়ে আসে সমস্ত ছিদ্রগুলো
সময়ের নীচে.... নিজের নীচে...... হয়তো কোন কিছু না হওয়ার নীচে...
কুয়াশার জঙ্গলে হারিয়ে যায় এ ছদ্মবেশী শৈশব
একই গল্পের পুনরাবৃত্তিতে ডুবে যায় চোখের আয়না
এখন স্তব্ধতার কাছাকাছি নীরবতার পাশে বিন্দু
বিন্দু রেখা টেনে আঁকছি পুনর্জন্ম....
ঘরের পর ঘর ঘরের পর ঘর পেরিয়ে যাচ্ছি
নিঃশব্দ পায়ে ধূসর হাওয়ায় মরা স্মৃতি
ফাঁক করে ডেকে ওঠে কাক......কা কা কা কা কা!!!
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন