সম্পাদকীয় কথা:-
জয়ীতা চ্যাটার্জী
একজন কবি বা লেখক জেগে ওঠেন সময় অসময়ের বিভিন্ন অধ্যায়ের হাত ধরে। পরিপূর্ণ অধ্যায়ের অসীম দিগন্তেই একজন সৃষ্টিশীল মানুষের আশ্রয় খুঁজে ফেরা। সেই ভিন্ন ভিন্ন অধ্যায়ের দিগন্তে দাঁড়িয়েই আমরা উচ্চারণ করতে পারি -
'মানুষকে জড়িয়ে আমার বাঁচা মানুষের জন্যেই আমার ভালোবাসা'।
সাহিত্য, শিল্প ও সংস্কৃতির পারস্পরিক বিনিময়ের মাধ্যমে আমরা দেশ ও কালের গন্ডির বাইরে পৌঁছে যেতে পারি। পরস্পরকে গভীর ভাবে দেখতে পারি। নিবিড় করে চিনতে পারি।
কবির ভাষায়:
'জরাজীর্ণ ইমারতের ভিত ধসিয়ে দিতে ডাক দিই
যাতে উদ্বেলিত মিছিলে একটি মুখ দেহ পায়
আর সমস্ত পৃথিবীর শৃঙ্খল মুক্ত ভালোবাসা
দুটি হৃদয়ের সেতুপথে পারাপার করতে পারে'।
শব্দের কাঙাল আমি, অন্ধের মতো আমার পথ হাতড়ানো। এই কাঙাল মন নিয়েই প্রকাশিত হল জলফড়িং সাপ্তাহিকের এবারের সংকলন। অন্ধের মতো আমরাও হাতড়াচ্ছি ভালোবাসার পথ।
জয়ীতা চ্যাটার্জী
একজন কবি বা লেখক জেগে ওঠেন সময় অসময়ের বিভিন্ন অধ্যায়ের হাত ধরে। পরিপূর্ণ অধ্যায়ের অসীম দিগন্তেই একজন সৃষ্টিশীল মানুষের আশ্রয় খুঁজে ফেরা। সেই ভিন্ন ভিন্ন অধ্যায়ের দিগন্তে দাঁড়িয়েই আমরা উচ্চারণ করতে পারি -
'মানুষকে জড়িয়ে আমার বাঁচা মানুষের জন্যেই আমার ভালোবাসা'।
সাহিত্য, শিল্প ও সংস্কৃতির পারস্পরিক বিনিময়ের মাধ্যমে আমরা দেশ ও কালের গন্ডির বাইরে পৌঁছে যেতে পারি। পরস্পরকে গভীর ভাবে দেখতে পারি। নিবিড় করে চিনতে পারি।
কবির ভাষায়:
'জরাজীর্ণ ইমারতের ভিত ধসিয়ে দিতে ডাক দিই
যাতে উদ্বেলিত মিছিলে একটি মুখ দেহ পায়
আর সমস্ত পৃথিবীর শৃঙ্খল মুক্ত ভালোবাসা
দুটি হৃদয়ের সেতুপথে পারাপার করতে পারে'।
শব্দের কাঙাল আমি, অন্ধের মতো আমার পথ হাতড়ানো। এই কাঙাল মন নিয়েই প্রকাশিত হল জলফড়িং সাপ্তাহিকের এবারের সংকলন। অন্ধের মতো আমরাও হাতড়াচ্ছি ভালোবাসার পথ।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন