প্রাপ্তি অপ্রাপ্তির খতিয়ান
---------------------------------
সোনালী নাগ
যদি বলি ওর কপালে লাল টিপ ছিলো না বলে আমার মন খারাপ হতো কতবার
যদি বলি ঘরের এক কোণে বসে, পাশের খালি চেয়ারটা তে ওর বসার অপেক্ষা করেছি কতো হাজার বার
যদি বলি কিশোর প্রেমের স্বপ্নের নায়িকাকে হটাৎ সহকর্মী হিসাবে মেনে নেওয়া সহজ ছিলো না সেদিন,
যদি বলি তার বৈধব্য সাজ আমাকে তোলপাড় করেছিলো ভিতর থেকে,
আটকে গেছিলাম কোথায় জানো, আমার সহধর্মীণীর কপালের গণগণ লাল আভাতে,
যদি বলি সেদিন রাত জেগেছিলাম, মন আর মস্তিষ্কের বিরোধিতা খুঁজেছিল, ভালোবাসা নাকি বৈধতা,
এগিয়ে এসে হাত টা ধরতে পারি নি বলেই হয়তো ছায়া সঙ্গী হয়ে হেঁটে গেছি করিডোর.
ভাগ্যের হাতে পরাজিত সৈনিক হিসেবে, ভাগ্যের সাথেই লরেছি আপামর.
তোমরা সেদিন ফিসফিস করে বলেছিলে কথা, কতো উপহাস সেদিন, কতো কবিতা,
নিরবতা ভেঙে প্রতিবাদ জেনো তা শুধু তোমাদের পোশাকি প্রেমের বিরুদ্ধে,
বুঝিয়ে দিতে চাই কতটা অসহায় তোমার প্রেম হিসাব নিকাশের খতিয়ান এ, ঠিক কতটা প্রেমিক তুমি ব্যর্থ,
কতটা তোমার সাজানো প্রেমের ব্যর্থতা!!
কাজের ফাঁকে চোখের ইশারায় শুধুই টিফিন বাক্স বিনিময়,
তোমরা কি এটাকে প্রেম বলে মনে নেবে এসময়?
আচ্ছা ধরো বাংলা ক্লাসে ওকে দেখিনি বলে যদি ভুল হয়ে যায় আমার ইতিহাসে?
তুমি কি মানবে বলো , আমার অজান্তে আমার মন তাঁকে ভালোবাসে,
যদি শুধু করিডোর এ পাশাপাশি হেঁটে কাটিয়ে দিই জীবনের চল্লিশটা বছর,
যদি বলি সে আমার জীবনসঙ্গী ছিলো না, আমি সাজাই নিয়ে কোনোদিন তাকে নিয়ে ফুলবাসর,
তোমরা কি ব্যাখ্যা খুঁজতে বসবে, নাকি উন্মুক্ত বাহু তে করবে আলিঙ্গন,
উদাত্ত গলায় বলবে, নিস্বার্থ প্রেমই তো শাশ্বত চিরন্তন!!
আজ গোলাপ ফুলের পাপড়ি সাজানো সে, ধূপ চন্দনে আজও সে অপরূপা,
আজও আমার সাথে কথা হয় রোজ, আজও গল্প গুলো হেঁটে চলে যাই, উল্টো ই স্মৃতির মোড়ক.
ভালোবাসার সমীকরণ এ কে বলেছে পোশাকি প্রাপ্তি আবশ্যক.
---------------------------------
সোনালী নাগ
যদি বলি ওর কপালে লাল টিপ ছিলো না বলে আমার মন খারাপ হতো কতবার
যদি বলি ঘরের এক কোণে বসে, পাশের খালি চেয়ারটা তে ওর বসার অপেক্ষা করেছি কতো হাজার বার
যদি বলি কিশোর প্রেমের স্বপ্নের নায়িকাকে হটাৎ সহকর্মী হিসাবে মেনে নেওয়া সহজ ছিলো না সেদিন,
যদি বলি তার বৈধব্য সাজ আমাকে তোলপাড় করেছিলো ভিতর থেকে,
আটকে গেছিলাম কোথায় জানো, আমার সহধর্মীণীর কপালের গণগণ লাল আভাতে,
যদি বলি সেদিন রাত জেগেছিলাম, মন আর মস্তিষ্কের বিরোধিতা খুঁজেছিল, ভালোবাসা নাকি বৈধতা,
এগিয়ে এসে হাত টা ধরতে পারি নি বলেই হয়তো ছায়া সঙ্গী হয়ে হেঁটে গেছি করিডোর.
ভাগ্যের হাতে পরাজিত সৈনিক হিসেবে, ভাগ্যের সাথেই লরেছি আপামর.
তোমরা সেদিন ফিসফিস করে বলেছিলে কথা, কতো উপহাস সেদিন, কতো কবিতা,
নিরবতা ভেঙে প্রতিবাদ জেনো তা শুধু তোমাদের পোশাকি প্রেমের বিরুদ্ধে,
বুঝিয়ে দিতে চাই কতটা অসহায় তোমার প্রেম হিসাব নিকাশের খতিয়ান এ, ঠিক কতটা প্রেমিক তুমি ব্যর্থ,
কতটা তোমার সাজানো প্রেমের ব্যর্থতা!!
কাজের ফাঁকে চোখের ইশারায় শুধুই টিফিন বাক্স বিনিময়,
তোমরা কি এটাকে প্রেম বলে মনে নেবে এসময়?
আচ্ছা ধরো বাংলা ক্লাসে ওকে দেখিনি বলে যদি ভুল হয়ে যায় আমার ইতিহাসে?
তুমি কি মানবে বলো , আমার অজান্তে আমার মন তাঁকে ভালোবাসে,
যদি শুধু করিডোর এ পাশাপাশি হেঁটে কাটিয়ে দিই জীবনের চল্লিশটা বছর,
যদি বলি সে আমার জীবনসঙ্গী ছিলো না, আমি সাজাই নিয়ে কোনোদিন তাকে নিয়ে ফুলবাসর,
তোমরা কি ব্যাখ্যা খুঁজতে বসবে, নাকি উন্মুক্ত বাহু তে করবে আলিঙ্গন,
উদাত্ত গলায় বলবে, নিস্বার্থ প্রেমই তো শাশ্বত চিরন্তন!!
আজ গোলাপ ফুলের পাপড়ি সাজানো সে, ধূপ চন্দনে আজও সে অপরূপা,
আজও আমার সাথে কথা হয় রোজ, আজও গল্প গুলো হেঁটে চলে যাই, উল্টো ই স্মৃতির মোড়ক.
ভালোবাসার সমীকরণ এ কে বলেছে পোশাকি প্রাপ্তি আবশ্যক.
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন