আজ আর সম্পাদকীয় নয় শুভেচ্ছা দিয়ে শুরু
================================
ভালবাসা নিয়ে নিজে তুমি, ভালবাসো সব সৃষ্টিকে
তোমার পাতায় পাতায় কত নবীনের লেখা
ঝরে যাও তুমি সকলের কাছে কাব্য কবিতা বৃষ্টিতে।
আর একদিন পর রাত পোহালেই সেই পত্রিকার প্রথম জন্মদিন। কী করে দেখতে দেখতে এতটা দিন চলে গেল আর জলফড়িং -এর সঙ্গে একটা গভীর সম্পর্ক হয়ে গেল বুঝতেই পারিনি। জলফড়িং এর পথ চলা কী ভাবে শুরু হলো আমার ঠিক জানা নেই, তবে জলফড়িং যে ভাবে উড়ে চলেছে তার কাছে কোনো কাঁটাতার ই কোনো বাধা নয়।
মাস টা সম্ভবত এপ্রিল কিম্বা জুন হবে তার আরো এক-দুমাস আগে লেখিকা মৌসুমী ভৌমিক দির সাথে ফেসবুকে কোনো ভাবে যোগাযোগ আর উনি পরিচয় করান আমাদের প্রিয় প্রধান সম্পাদক সুদীপ্ত ভাইএর সাথে আর ওটাও ছিল ফেসবুক। আর ফেসবুকে
দু–চার দিন আমাদের hi-hello দিয়েই কেটে যায়, তখনো আমি জানতাম না জলফড়িং--এর সম্পাদক সুদীপ্ত। তারপর যদি আমি খুব ভুল না করি মনে হয় সুদীপ্তর মেসেজ টা ছিল –আর কী কথা এগোবে না ? আমি তখন ট্রেনে বাড়ি থেকে কলকাতা যাচ্ছিলাম , আর তখন পত্রিকা নিয়ে কথা হয় ।
আর তার কিছু দিন পর আমার উপর ব্লগ ডিজাইন এর ভার ছেড়ে দেয় আমি কাজ শুরু করি , করে চলেছি .... আর দেখতে দেখতে ছয়–সাত মাস চলে গেল অনেক সংখা বেরোলো, অনেক সাক্ষাৎকার হলো , আমরা ব্লগ থেকে .in এ নুতুন ঠিকানা পেলাম। আর এখন আমি আপনি আরো অনেকে জলফড়িং কে ভালোবেসে মোবাইল বা কম্পিউটারের ব্রাউসার এর বুকমার্ক একটা লিংক দখল দিয়েছেন।
আমি ব্যক্তিগত ভাবে কতটা কী দিতে পরেছি আমার জানা নেই তবে জলফড়িং-এর লেখক , লেখিকা , ও আমাদের প্রিয় পাঠক বৃন্দর অফুরন্ত ভালবাসায় আমি চির কৃতজ্ঞ থাকব ।
জলফড়িং-এর জন্মদিনে এর প্রধান সম্পাদক সুদীপ্ত ভাই ও জলফড়িং-এর সঙ্গে জড়িত সবাইকে এবং সকল লেখক ও পাঠক দের অভিনন্দন জানাচ্ছি। কোনো কিছুর সঙ্গে আপস না করে জলফড়িং যেভাবে এগিয়ে যাচ্ছে তা সত্যিই অতুলনীয় আমার কাছে।
[কলমে মানস খাঁড়া]
বাহ,দারুন সম্পাদকীয় লিখেছিস। শুভেচ্ছা।
উত্তরমুছুন