জি কে নাথের কলমে কবি অংশুমান কর
আবেগ,অনুভূতি,বোধ,কল্পনা সর্বোপরি অভিজ্ঞতাকে সফল ভাবে পাঠক সমাজের কাছে তুলে দেওয়াই হলো কবিদের প্রধান ও একমাত্র লক্ষ্য।স্বল্প পরিসরে সময়ের সাথে পরিবর্তিত নানা বিষয়ের বৈচিত্রকে কবি তাঁর ভাবনায় বহতা জীবনের মধ্য দিয়ে গভীর অভিব্যক্তিকে নিংড়ে বের করে আনে।কঠোর বাস্তবের পাথরের চাঁই ভেঙে বয়ে যাওয়া কবিতার স্রোতে ভাসমান পাঠকের চিন্তাকে বহুমুখী খাতে প্রবাহিত করে কবি খুবই সুনিপুণ ভাবে।সেদিক থেকে দেখতে গেলে কবি ও সমাজ দুটো ভিন্ন হলেও কোথাও যেন একসূত্রে গাঁথা কারণ কবি তো সমাজে থেকেই সমাজের বিভিন্ন আঙ্গিক কে তুলে ধরে তাঁর কলমে।
এতো কথা বলছি তার পিছনে কিন্তু এক কবির নিঃশব্দে পদচারণ লক্ষ্য করি ।তিনি আর কেউ নন আমাদের অত্যন্ত প্রিয় কবি অংশুমান কর।কবির কলমে আমরা প্রতিবার চক্রাকার ও ঘূর্ণায়মান সমাজ ও নাগরিক জীবনবৃত্তের একটা সুস্পষ্ট দিককে খুঁজে পাই।তিনি এক অদৃশ্য কবিতার মালা গাঁথার কাজ করে চলেছেন নিরন্তর।তাঁর কবিতার মধ্যে তাঁকে আমরা মানুষের জীবনের টানাপোড়েন, সুখ,দুঃখ, প্রেম,প্রতিবাদ সবকিছুকে এক এক করে গেঁথে পূর্ন জীবনের একটা মালা তৈরি করে পাঠকদের হাতে তুলে দিতে দেখেছি।মুগ্ধ পাঠকগণ সানন্দে ও সাগ্রহে তা গ্রহণ করেছে প্রতিবার।
পরিশেষে বলি,কোনো কিছুকেই সীমাবদ্ধ কিংবা গন্ডিবদ্ধ রাখতে চাননি কবি ।মুক্ত করেছেন প্রতিটি মুহূর্তে তাঁর ভাবনাকে ওই অনন্ত অসীমের দিকে শুধুমাত্র কবিতার জন্য।
ভালো আছো কবি?
কোটি কোটি বছর অচেনা গ্যালাক্সির পথে পড়ে থাকা বিষয় বৈচিত্রের সম্ভারে
শিকড় ছিন্ন যান্ত্রিক জীবনের অভিযাত্রী ভাবনার তরী ভাসিয়ে
খুব একা অথচ সকলের মাঝে উঠে দাঁড়িয়ে
কখনো বা নিজের কাছে নিজের ধরা দেওয়া কল্পনা অনুভূতি শব্দে
আবার কখনো সৃষ্টির মধ্য দিয়ে যাওয়া অন্ধ দেওয়াল ডিঙিয়ে ভবিষ্য পথের প্রবাহিত বাতাসের তোড়ে
তুমি তো অমর কবি
বেঁচে থাকবে চিরকাল সকল হৃদয়ের আঁকড়ে ধরা খড়কুটো ধরে
ঘুরতে থাকবে অবিরত সৃষ্টিচক্র ,সৃষ্টির ভিতর সমাপ্তিচক্র
জগতের সকল আলো নিভে যাওয়ার পরও তুমি অন্ধকার ভেঙে বেরিয়ে আসবে নবসৃষ্টির আলোর বাতি হাতে ।।
জিকে নাথ
আবেগ,অনুভূতি,বোধ,কল্পনা সর্বোপরি অভিজ্ঞতাকে সফল ভাবে পাঠক সমাজের কাছে তুলে দেওয়াই হলো কবিদের প্রধান ও একমাত্র লক্ষ্য।স্বল্প পরিসরে সময়ের সাথে পরিবর্তিত নানা বিষয়ের বৈচিত্রকে কবি তাঁর ভাবনায় বহতা জীবনের মধ্য দিয়ে গভীর অভিব্যক্তিকে নিংড়ে বের করে আনে।কঠোর বাস্তবের পাথরের চাঁই ভেঙে বয়ে যাওয়া কবিতার স্রোতে ভাসমান পাঠকের চিন্তাকে বহুমুখী খাতে প্রবাহিত করে কবি খুবই সুনিপুণ ভাবে।সেদিক থেকে দেখতে গেলে কবি ও সমাজ দুটো ভিন্ন হলেও কোথাও যেন একসূত্রে গাঁথা কারণ কবি তো সমাজে থেকেই সমাজের বিভিন্ন আঙ্গিক কে তুলে ধরে তাঁর কলমে।
এতো কথা বলছি তার পিছনে কিন্তু এক কবির নিঃশব্দে পদচারণ লক্ষ্য করি ।তিনি আর কেউ নন আমাদের অত্যন্ত প্রিয় কবি অংশুমান কর।কবির কলমে আমরা প্রতিবার চক্রাকার ও ঘূর্ণায়মান সমাজ ও নাগরিক জীবনবৃত্তের একটা সুস্পষ্ট দিককে খুঁজে পাই।তিনি এক অদৃশ্য কবিতার মালা গাঁথার কাজ করে চলেছেন নিরন্তর।তাঁর কবিতার মধ্যে তাঁকে আমরা মানুষের জীবনের টানাপোড়েন, সুখ,দুঃখ, প্রেম,প্রতিবাদ সবকিছুকে এক এক করে গেঁথে পূর্ন জীবনের একটা মালা তৈরি করে পাঠকদের হাতে তুলে দিতে দেখেছি।মুগ্ধ পাঠকগণ সানন্দে ও সাগ্রহে তা গ্রহণ করেছে প্রতিবার।
পরিশেষে বলি,কোনো কিছুকেই সীমাবদ্ধ কিংবা গন্ডিবদ্ধ রাখতে চাননি কবি ।মুক্ত করেছেন প্রতিটি মুহূর্তে তাঁর ভাবনাকে ওই অনন্ত অসীমের দিকে শুধুমাত্র কবিতার জন্য।
ভালো আছো কবি?
কোটি কোটি বছর অচেনা গ্যালাক্সির পথে পড়ে থাকা বিষয় বৈচিত্রের সম্ভারে
শিকড় ছিন্ন যান্ত্রিক জীবনের অভিযাত্রী ভাবনার তরী ভাসিয়ে
খুব একা অথচ সকলের মাঝে উঠে দাঁড়িয়ে
কখনো বা নিজের কাছে নিজের ধরা দেওয়া কল্পনা অনুভূতি শব্দে
আবার কখনো সৃষ্টির মধ্য দিয়ে যাওয়া অন্ধ দেওয়াল ডিঙিয়ে ভবিষ্য পথের প্রবাহিত বাতাসের তোড়ে
তুমি তো অমর কবি
বেঁচে থাকবে চিরকাল সকল হৃদয়ের আঁকড়ে ধরা খড়কুটো ধরে
ঘুরতে থাকবে অবিরত সৃষ্টিচক্র ,সৃষ্টির ভিতর সমাপ্তিচক্র
জগতের সকল আলো নিভে যাওয়ার পরও তুমি অন্ধকার ভেঙে বেরিয়ে আসবে নবসৃষ্টির আলোর বাতি হাতে ।।
জিকে নাথ
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন